
The Truth of Bengal: বাংলার দাবি আদায়ে বাংলা শিখবেন। সংসদে বাংলার কন্ঠ হয়ে উঠতে চান। হিন্দি সহ অন্যান্য ভাষার মতোই বাংলা ভাষা সরগড় হওয়ার কথা তুলে ধরলেন কীর্তি আজাদ। মন্তেশ্বরে দাঁড়িয়ে, বিজেপির বহিরাগত সংস্কৃতি বর্জন করে এই রাজ্যের স্বার্থে সর্বস্তরের মানুষকে এগিয়ে আসার আহ্বানও জানিয়েছেন।
বাংলা যাঁরা দখল করতে চায় তাঁরাই বহিরাগত।বাংলার শিকড়ের সম্পর্ক বা সংস্কৃতির কথা না বুঝে যাঁরা বাংলার বিরুদ্ধে কথা বলে তাঁরা বিরুদ্ধবাদী।তৃণমূল কংগ্রেসের এই ভাবনার কথাই আবার প্রতিধ্বনিত হল কীর্তি আজাদের গলায়।বাংলার নারীর সম্মান বা বাংলার মা দুর্গাদের মর্যাদা রক্ষার অঙ্গিকার করে সাধারণ মানুষের দরবারে যাচ্ছেন কীর্তি আজাদ।একসময় ক্রিকেটের ময়দান কাঁপিয়েছেন।দিল্লির রাজনীতির বর্ণমালা সম্পর্কে আগেই হাতেখড়ি হয়ে গেছে।দীর্ঘদিন বিজেপিতেও ছিলেন।তাঁর দাবি,বিজেপির ভ্রষ্টাচার দেখেই তিনি দলত্যাগ করেছেন।বাজপেয়ীর আমলের ন্যায়ের রাজনীতি এখন আর করেন না মোদি শাহরা।তাই এখন বাংলার হয়ে দিল্লির সংসদে সুর চড়াতে চান তিনি। দিল্লির দরবার কাঁপাতে বাংলা শিখতে চান।মন্তেশ্বরে দাঁড়িয়ে এই অঙ্গীকার কেন কীর্তি আজাদ।
যাঁরা দিল্লি থেকে কিছু আদায় করে আনতে পারে না,যাঁরা দিল্লিশ্বরদের কাছে মাথা নত করে তাঁদের ভোট না দেওয়ার আবেদনও করেন তিনি।রেলপথ থেকে সড়কের পরিকাঠামো কিছুই কেন বিজেপির সাংসদরা বাংলার জন্য আদায় করতে পারেন নি তাই নিয়ে প্রশ্নও তোলেন কীর্তি আজাদ। তাই বাংলার মানুষের ঘরের লোক হয়ে ওঠার জন্য তিনি জীবন-চর্চা থেকে রাজনীতির নতুন অনুশীলন রপ্ত করার এই ভাবনা আদপে সাড়া ফেলছে বলা যায়।