ভ্রমণ

এক অদ্ভুত মনোরম পরিবেশের হাতছানি, পর্যটকের অপেক্ষাতে মিম চা-বাগান

A strange picturesque environment, a beautiful tea garden waiting for the tourists.

Truth Of Bengal: দার্জিলিঙ ছাড়িয়ে লেপচাজগৎ, আরও খানিকটা  এগিয়ে গেলে, প্রকৃতির এক অদ্ভুত  রূপ।যেন হাতছানি দিচ্ছে নির্জন পাহাড়ি বাঁকে কখনও শ্বেতশুভ্র কাঞ্চনজঙ্ঘার। মেঘ-কুয়াশার  মাঝেই একফালি রোদ উঁকি দিতেই বদলে যায় দৃশ্যপট। পাখিদের কিচিরমিচির আওয়াজ। কাঞ্চনজঙ্ঘা, চা-বাগান, অরণ্য, খরস্রোতা নদী— এই সমস্ত কিছু নিয়েই মিম চা-বাগান।সে এক অন্যরকম অনুভূতি।

উত্তরবঙ্গের এই চা-বাগানকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে পর্যটন কেন্দ্র। যেখানে নেই কোনও কোলাহল। চারিদিকে যেন শান্তি বিরাজ করছে। নির্জন সেই পরিবেশে  যেনও মন হারিয়ে যায় অন্য কোনও জগতে। এরকম নির্জন মনোরম পরিবেশের হদিশ মিলবে দার্জিলিং থেকে মাত্র ২০ কিলোমিটার দূরে পৌঁছতে পারলেই।   নির্জনতার খোঁজ  পেতেই পর্যটকেরা পৌঁছে যাচ্ছেন সেখানে।

উত্তরবঙ্গে এসে একজন  ভ্রমণপিপাসু মানুষ ঠিক যা যা খোঁজেন, তার সবটাই আছে সেখানে।রয়েছে চা-বাগান, পাহাড়ি ঝোরা, নদী থেকে শুরু করে কাঞ্চনজঙ্ঘার সৌন্দর্য। তবে কাঞ্চনজঙ্ঘার রূপ উপভোগের জন্য  অক্টোবরের শেষ থেকে নভেম্বর বা ডিসেম্বর একদম ঠিকঠাক সময়। সেইসময় পৌঁছে যেতে পারলেই সেখানে  নীল আকাশে ভেসে বেড়াতে দেখা যাবে সাদা পেঁজা মেঘের দল। মেঘ-কুয়াশার পর্দা সরলেই আপনি চাক্ষুশ করতে পারবেন কাঞ্চনজঙ্ঘা।  তবে, তার দেখা পাওয়া সত্যিই ভাগ্যের ব্যাপার।

কী ভাবে যাবেন:

গাড়ি ভাড়া করে পৌঁছে যেতে পারবেন এমন অপরূপ পরিবেশ অনুভব করার জন্য। এছাড়াও আবার এনজেপি থেকে ঘুম, ঘুম থেকে সুখিয়াপোখরি শেয়ার গাড়িতে আসা যায়।

Related Articles