শিল্পায়নের ভিত গড়ছে তাজপুর বন্দর, আইটি-পার্ক ক্ষুদ্র শিল্পে লক্ষাধিক কর্মসংস্থান, পর্যটনে জোয়ার আনবে জগন্নাথ মন্দির
IT-parks create lakhs of jobs in small scale industries

The Truth Of Bengal : কেন্দ্রের বিজেপি সরকার যখন কেন্দ্রীয় প্রকল্পে একজনকে সুবিধা দিয়ে চমক দিচ্ছে,বাংলার সরকার তখন ভাগাভাগি না করে সবার জন্য পরিষেবা প্রদান করছে। বাংলা বরাবরই সবধর্ম-সম্প্রদায়ের মিলনভূমি।এখানে সৌহার্দ্রের আবহেই সার্বিক বিকাশ হয়। পিছিয়ে পড়া,বঞ্চিত মানুষদের হাসি ফোটানোর সামর্থ্যমতো চেষ্টা হয়।পূর্ব মেদিনীপুরের তমলুকের সভা থেকে বঞ্চনা বিরোধী রাজনীতির কাণ্ডারী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আবারও সেকথা বুঝিয়ে দিলেন। কথা দেন,
- কেন্দ্র না দিলে ১১লক্ষ বাড়ি রাজ্যই তৈরি করে দেবে
- মে মাসের মধ্যে বাড়ি নির্মাণের কাজ সম্পন্ন করা হবে
- জলস্বপ্ন প্রকল্পে ১১লক্ষ বাড়িতে জল পৌঁছে দেওয়া হবে
- ইতিমধ্যে ৫লক্ষ বাড়িতে পানীয় জল পৌঁছে গেছে
- শিল্পায়নের স্বার্থে তাজপুরে গভীর সমুদ্র বন্দর তৈরি হচ্ছে
- প্রত্যক্ষভাবে ২৫হাজারের বেশি কর্মসংস্থান নিশ্চিত হবে
- ২৫হাজারের বেশি ক্ষুদ্রশিল্পে – লক্ষাধিক কর্মসংস্থান
- হলদিয়ার আইটি পার্ক সহ ক্ষুদ্র শিল্পে লক্ষাধিক চাকরি
দিঘায় কেবল ল্যান্ডিং স্টেশন, জেলায় আরো ৩টি ইনডাস্ট্রিয়াল পার্কও ৫টি ইনডাস্ট্রিয়াল গ্রোথ সেন্টারের মাধ্যমে লক্ষ লক্ষ কাজের খোঁজ জেলাতেই মিলবে। পূর্ব মেদিনীপুর একদিন হয়ে উঠবে কর্মপ্রার্থীদের আদর্শ জায়গা। কাজের বাজার সৃষ্টি করা বা বড় শিল্পপতিদের বিনিয়োগের ক্ষেত্র প্রস্তুত করতে তাম্রলিপ্ত বন্দর নির্মাণ,ছোট বড় রাস্তাও সেতুর সংযোজন।তমলুক প্রশাসনিক ভবন থেকে বিকেন্দ্রীকৃত পথে উন্নয়নের কাজ রূপায়ণ করা পরিষেবা প্রদানের বিষয়কে যে সহজতর করেছে তাও প্রশাসনিক প্রধানের কথায় উঠে আসে।দিঘার সমুদ্রের ধারে মেরিন বিচ,ঝাঁচকচকে রাস্তার মাধ্যমে পরিকাঠামোর সংযোজন পর্যটনে বান ডাকছে। মত্সজীবীদের ভাতা,অবসরকালীন পেনশনের মতোই সমুদ্রসাথী প্রকল্পে কাজ শুরু হবে। বিশ্ববাণিজ্য,পর্যটনের মানচিত্রে দিঘা এখন সমুজ্বল।আগামী দিনে গ্রান্ড জগন্নাথ মন্দির গড়ে উঠলে তীর্থপ্রেমীদের কাছে পুরীর মতোই দিঘাও প্রিয় গন্তব্য যে হয়ে উঠবে সেই বার্তাও দেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
FREE ACCESS