
The Truth of Bengal:লড়াইটা একদম সহজ ছিল না শামির কাছে । শামি আহমেদ থেকে হয়ে উঠেছেন মহম্মদ শামি। বিশ্বকাপের পর থেকে তাকে নিয়ে চলছে বেশ আলোচনা। নতুন প্রজন্মের কাছে আদর্শ হয়ে উঠেছেন । জোড়ে বোলিরদের অন্যতম তিনি । শামির যাত্রা পথটা একটি চিত্তাকর্ষক কাহিনীর থেকে কম কিছু নয়। সিনেমার প্লট কে ও হার মানাতে পারে । সেই শামি এবার যেন ক্ষোভে ফেটে পড়লেন , সঙ্গে অতীত স্মরণ করেছেন , বলেছেন
‘‘একটা সময় ভীষণ মানসিক অবসাদের মধ্যে কাটিয়েছেন । তখন তার পরিবার পাশে ছিল। তখন দাঁতে দাঁত চেপে লড়াই করেছেন । তাই আজ সফল । বিশ্বকাপ অধরা থাকতে পারে । তবে কেরিয়ারে তিনি এখন সফল ।বর্তমান প্রজন্মের কাছে ভারতের অন্যতম সেরা ফাস্ট বোলার হিসাবে উঠে এসেছে মহম্মদ শামির নাম। ইতিমধ্যেই রেকর্ড বইয়ে নিজের নাম খোদাই করে ফেলেছেন তিনি। এর আগে মহম্মদ শামি মঠের যে বীরত্ব তা দেখা গেছে বহুবার । তবে ২০২৩ সালের বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে নিউজিল্যান্ড ম্যাচে দেখা গিয়েছে তার ক্ষমতা । নিজের নাম প্রসঙ্গে তিনি বলেছেন , শামি জানিয়েছিলেন, ‘আমার নাম কখনও আহমেদ রাখা হয়নি। আমার নাম সর্বদা মহম্মদ শামি ছিল এবং এটাই হওয়া উচিত।’
নিজের শখ আহ্লাদের বিষয়েও কথা বলেছেন , ৩৩ বছরের ডানহাতি ফাস্ট বোলার মহম্মদ শামি গাড়ি খুব পছন্দ করেন। ছোটোবেলার খথা মনে করতে গিয়ে বলেন জন্মস্থান উত্তরপ্রদেশ থেকে অপমানিত, লাঞ্ছিত হওয়ার জন্যই তিনি বাংলায় চলে এসেছিলেন। এবার বিশ্বকাপে তার পারফরমেন্স খুব আলোচিত হয়েছে । কিউয়িদের বিরুদ্ধে যখন শামি সাত উইকেটের শ্বাসরুদ্ধকর খেলা উপহার দিয়েছিলেন তখন সকলেই তাঁর প্রশংসা করেছিলেন।ইদানীং তার নজরে এসেছে একটা বিষয় মা নিয়ে খোলখুলি জানিয়েছেন , যদি সাফল্য পাওয়া হয় তাহলে টেনে নামানোর লোকের সংখ্যা বেড়ে যাবে। তাতে অবশ্য তার কিছু যায় আসে না বলেই উল্লেখ করেছেন ।