
The Truth of Bengal: কড়া নির্দেশ রাজ্য প্রশাসনের। অবৈধভাবে তোলা যাবে না বালি। প্রশাসনিক বৈঠকেও সেই নির্দেশ দিয়েছিলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। অবৈধ বালি পাচার রুখতে একাধিক উদ্যোগ নিয়েছে রাজ্য প্রশাসন। নেওয়া হয়েছে কঠোর পদক্ষেপ। এরপরও প্রশাসনের নজর এড়িয়ে আসানসোলের কুলটি থানার ডিসেরগড় হাতনল, রক্তা, আলডিহি প্রভৃতি নদীঘাটে প্রকাশ্যে অবৈধ ভাবে বালি পাচারের অভিযোগ উঠেছে।
নদীঘাট থেকে ট্রাক্টর-ট্রলিতে বালি ভর্তি করে বিভিন্ন প্রান্তে পাচার হয়ে যাচ্ছে বলে অভিযোগ। অবশ্য প্রশাসনের দাবী অভিযোগ এলেই কড়া পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। পশ্চিম বর্ধমান জেলার জেলাশাসক এস পোন্নামবালাম অবৈধ বালি পাচার নিয়ে বলেন এনফোর্সমেন্ট টিম কাজ করছে।
যেমন যেমন অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে সেই ভাবে আইনত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।এন্ড ভিও-এলাকায় বালি মাফিয়াদের দাপাদাপি নিয়ে ক্ষুব্ধ বাসিন্দারা। তাদের দাবি কুলটি থানা এলাকার বিভিন্ন নদী ঘাটের বালি পাচার বন্ধ হোক। প্রশাসন করা পদক্ষেপ নিক বালি মাফিয়াদের বিরুদ্ধে।