
The Truth of Bengal: প্রতিবছরই হিমেল হাওয়া গায়ে মেখে মিষ্টি সুরে নতুন বছরকে স্বাগত জানায় বিশ্ববাসী।এবার শীতের আমেজেই সেলিব্রেশনে মাতোয়ারা হয়ে ওঠে উত্সবপ্রেমীরা।আতসবাজির রঙিন রোশনাই যেন ভরিয়ে তোলে বিশ্বের উত্সবমুখর শহরগুলোকে। ভারতীয় সময় ঠিক দুপুর সাড়ে ৩টে। প্যাসিফিক আইল্যান্ড অফ টোঙ্গায় ফাটে বাজি।একই সেলিব্রেশনের মুড ধরা পড়ে নিউজিল্যান্ডেও। চব্বিশকে স্বাগত জানানো হয় সেখানে বিপুল হর্ষধ্বনি আর আলোর খেলায়।অস্ট্রেলিয়া-আমেরিকার মতোই মুম্বই,বেঙ্গালুরু বা কলকাতাও জমকাঁলো অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।সবার মুখে একটাই স্বর,বিদায় ২০২৩,স্বাগত ২০২৪।
আর ভুবনব্যাপী বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাসের ঢেউ আছড়ে পড়ে সিটি অফ জয়েও।পার্ক স্ট্রিট থেকে বো ব্যারাক,সর্বত্র আনন্দের ধারা লক্ষ্য করা যায়।আট থেকে আশি,সবার মুখে একটাই কথা,নতুন বছরটা ভালোয় ভালোয় কাটুক।নিউইয়ার সেলিব্রেশনের ফেস্টিভ মুডের অন্য আবহ ধরা পড়ে আমাদের ক্যামেরায়। কী বলছেন জেন জেড থেকে নতুন বছরকে স্বাগত জানাতে আসা আপামর উত্সবপ্রেমীরা ? কতটা আশায় রয়েছেন,নতুন বছর নিয়ে ? রেজোলিউশনই বা কী নিচ্ছেন ? রামকৃষ্ণ বলেছেন,কালি খ্রীষ্ট আল্লার মধ্যে কোনও তফাত নেই।
যতমত তত মতে বিশ্বাসী বাংলার উত্সবপ্রেমীরা নতুন বছর উদযাপনেও হরিনাম সঙ্কীর্তণ করেন।বহুভাষাভাষির এই শহর যেন সব পক্ষকে মিলিয়ে দিল একটাই মোড়ে।যেখানে বিশ্ব যেন এক ভূখণ্ডে মিলিত হল,সেটাই তিলোত্তমা কলকাতা।রাতের শহরের এই ফেস্টিভ মুড অবশ্য সকাল থেকেই ধরা পড়ে।আলিপুর মিউজিয়াম থেকে প্রিন্সেপঘাট সব জায়গায় সর্বস্তরের মানুষ সাড়ম্বরে অনুষ্ঠান উদযাপনের প্রস্তুতি নেয়। সুর-ছন্দ,লয়ের মাধ্যমে এই সন্ধিক্ষণ যেন কলকাতাতেও বিশ্বমাণের শহরের চেহারায় আরও একবার ধরা দিল বলা যায়।