স্বাস্থ্য

খেজুরের গুড়ের মধ্যেই রয়েছে সর্দি কাশি কমানোর চাবিকাঠি? কিভাবে জানুন

Does khejur gur hold the key to reducing colds and coughs

Truth Of Bengal: শীত আসা মানে সর্দি কাশি এলার্জি সমস্যা বেড়ে যাওয়া। সব বয়সের মানুষদের সর্দি কাশি গলা ব্যথার মতো সমস্যা দেখা দেয়। এ সময় বাজার চলতেই করা ওষুধের বদলে যদি ঘরোয়া টোটকা এর উপর ভরসা রাখেন তাহলে কাজ হবে দ্রুতগতিতে। বাজারে যে কাশির ওষুধ পাওয়া যায় সেগুলি খাওয়া কতটা সুরক্ষিত তা নিয়ে ইতিমধ্যেই প্রশ্ন উঠছে।

বিদেশের কয়েকটি জায়গায় ভারতের তৈরি কাশির ওষুধে এমন কিছু রাসায়নিক খুঁজে পাওয়া গেছে যার শরীরের পক্ষে ক্ষতিকারক। তাই ওষুধ ছাড়া কিভাবে কাশি নির্মূল করবেন তা জেনে নিন। আয়ুর্বেদ অনুযায়ী বিশেষ এক পানির নাম পানাম কালকানদাম। যা তৈরি হয় গুড় দিয়ে। এই পানিও খেলে সর্দি-কাশিতে আরাম পাওয়া যায় অনেকখানি। শিশুদের লাগাতার শুকনো কাশি গলা ব্যাথা হতে থাকে। এই পানিও একমাত্র কাজে আসতে পারে। একেবারেই ঘরোয়া ভাবে তৈরি এই পানীয় যার মূল উপকরণ হলো খেজুর গুড়। খেজুরের মধ্যে রয়েছে যথেষ্ট পুষ্টিগুণ। এতে রয়েছে আইরন ম্যাগনেসিয়াম ক্যালসিয়াম ফসফরাস ও ভিটামিন। চিনির বদলে অনেকে খেজুর গুড় খান তাতে উপকারী বেশি পাওয়া যায়। এই পানীয় বানানোর জন্য যে সামগ্রীগুলি লাগবে সেগুলি হল জল পরিমাণ মতো খেজুরের গুড় আর পরিমাণ মতো আদা।

জানুন কিভাবে বানাতে হয় এই পানীয়-

প্রথমে জল ভালো করে ফুটিয়ে নিতে হবে জল ফোটার পর সেই জলের মধ্যে দিয়ে দিতে হবে পরিমাণ মতো খেজুর গুড় আর আদা তারপর আজ কমিয়ে ভালো করে ফুটিয়ে নিতে হবে যাতে গুড় আর আদার মিশ্রণটি ঘন হয়ে আসে মিশ্রণটি একবার ঘন হয়ে এলে গ্যাস বন্ধ করে দিন যদি গরম খেতে পারেন তবেই আপনার সর্দি-কাশি গলা ব্যথার মতো সমস্যা দূর হবে যদি প্রচন্ড শুকনো কাশি হচ্ছে তাহলে এই পানি ও দিনে তিনবার করে খেতে হবে তবে যদি খেজুর গুড় খাবার পর সেটা যদি হজম না হয় তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

Related Articles