বিবাহ বিচ্ছেদের গুঞ্জনের মাঝেই নাম না করেই যীশুকে খোঁচা নীলাঞ্জনার!
In the midst of rumors of divorce, without naming Jesus, Nilanjanar!

Truth Of Bengal: ২০ বছরের দাম্পত্য জীবন, একে অপরের সুখে দুঃখে, সাফল্য ব্যর্থতায় পাশে থেকে বরাবরই। এখন সেই সম্পর্কই নাকি বিচ্ছেদের পথে। বিগত কয়েক মাস ধরেই ঘুরছে যিশু-নীলাঞ্জনার বিচ্ছেদের খবর। আর এই গুঞ্জন আরও জোরাল হয়েছে নীলাঞ্জনা নিজের সোশ্যাল মিডিয়া হ্যান্ডেল থেকে সরিয়েছেন সেনগুপ্ত পদবী।
এখানেই শেষ নয় আনফলো করেছেন যিশুকে। পাশাপাশি যিশুর সঙ্গে বেশ কয়েকটি ছবিও ডিলেট করে দিয়েছেন নীলাঞ্জনা। এবার ইন্সটাগ্রাম স্টোরিতে নাম না করেই যীশুকে খোঁচা দিলেন নীলাঞ্জনা তেমনটাই মনে করছে নেটিজেনদের একাংশ। সেই পোস্টে ‘প্রতারক’ বলে খোঁচা নীলাঞ্জনার।
নীলাঞ্জনা তার ইন্সটাগ্রাম স্টোরিতে সম্পর্কে প্রতারণা নিয়ে বলেছেন, তাতে লেখা- “সম্পর্কে থাকাকালীন সঙ্গীর সঙ্গে প্রতারণা করা সবথেকে অসম্মানজনক কাজ। আপনি যদি কোনও সম্পর্কে খুশি না থাকেন, তাহলে অন্য আরেকটা সম্পর্ক শুরু করার আগে সেটাতে ইতি টানুন।” আর এই কথা যে নাম না করেই যীশুকেই বলেছেন নীলাঞ্জনা তা আর বলার অপেক্ষা রাখেনা। জানা যায়, যিশু-নীলাঞ্জনার ২০ বছরের দাম্পত্য জীবন শেষ করার কারণ নাকি তৃতীয় কোন ব্যক্তি।
যিশু নাকি জড়িয়েছেন পরকীয়ায় আর সেই কারণেই নাকি দূরত্ব তৈরি হয়েছে যিশু-নীলাঞ্জনার মধ্যে। এক শহরে থাকলেও দুজনের ছাদ আলাদা হয়েছে। গুঞ্জন, মুম্বাইয়ে কাজের ব্যস্ততার মাঝেই নাকি অন্য নারীকে মন দিয়েছেন অভিনেতা। কর্মসূত্রে শিনাল যিশু সেনগুপ্তর আপ্ত সহায়ক। তিনি গুজরাটের কন্যা শিনাল সুর্তি! প্রায় ৫ বছর ধরে যিশুর সমস্ত কাজ সামলাচ্ছেন তিনিই। শুধুই প্রেম নয়, মুম্বইয়ে একসঙ্গে নাকি থাকছেনও যিশু ও শিনাল! তবে নিজেদের বিচ্ছেদের গুঞ্জন নিয়ে এখনো প্রকাশ্যে কিছুই জানাননি যিশু-নীলাঞ্জনা।