মোবাইল ইন্টারনেটকে সরিয়ে ছাত্র-ছাত্রীদের লাইব্রেরি মুখি করতে যে উদ্যোগ নিলেন শিক্ষক-শিক্ষিকারা
The initiative taken by the teachers to move the mobile internet to the library of the students

The Truth Of Bengal : বুধবার বীরভূম জেলার গ্রন্থাগার সিউড়ির এক নম্বর ব্লকের করিধ্যা যদুরায় মেমোরিয়াল উচ্চবিদ্যালয়ের দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্র-ছাত্রীদের নিয়ে লাইব্রেরী মুখী করতে সিউড়ির বীরভূম জেলা গ্রন্থাগারে নিয়ে আসেন। এখানে ছাত্রছাত্রীদের পড়াশোনার পাশাপাশি বীরভূম জেলার যে বড় লাইব্রেরী তার পরিদর্শন এবং লাইব্রেরি কি জিনিস লাইব্রেরী কি কি বই থাকে এবং লাইব্রেরি মুখই করতে তোর ছাত্রীদের দিন শিক্ষকরা নিয়ে আসেন এবং সমস্ত লাইব্রেরীর ঘুরিয়ে পাঠ্য বই থেকে শুরু করে গল্প সহ খবরের পত্রিকা একাধিক বোকা বই হাতের নাগালে পেয়ে ছাত্র-ছাত্রীরা আনন্দিত হয়ে ওঠে বিভিন্ন মজার মজার গল্পের বই দেখে পড়তে শুরু করেন ছাত্র-ছাত্রীরা তবে এখনকার ইন্টারনেট ও মোবাইল যুগের হারিয়ে যাচ্ছে এই লাইব্রেরীর ব্যবহার একসময় তিল ধারণের জায়গা থাকত না এই লাইব্রেরীতে।
প্রত্যেকদিন দুবেলা করে ছোট শিশু থেকে শুরু করে বড়দের লাইব্রেরী দরজায় এখন তা মোবাইল ইন্টারনেটের যুগে কোথাও তো হয়তো কেড়ে নিয়েছে সেই লাইব্রেরির গল্পের বই পড়ার আড্ডা তবুও লাইব্রেরী মুখী করতে উদ্যোগ নিয়েছেন শিক্ষক শিক্ষিকা থেকে লাইব্রেরী কর্তৃপক্ষ বীরভূম জেলা লাইব্রেরীতে কর্মী সংখ্যা কম থাকলেও বই য়ে পড়ার চাহিদা কমে গেলেও সকল প্রকার গল্প থেকে শুরু করে ম্যাগাজিন খবর পাঠ্যবই সবই কিন্তু সংগ্রহ করে রাখা আছে তাই লাইব্রেরী দেখতে আসা সেই সকল দ্বাদশ শ্রেণীর ছাত্রীরা হাতের কাছে মজার মজার বই পেয়ে আনন্দ সহকারে পড়তে শুরু করেন এবং তার পাশাপাশি ইন্টারনেট মোবাইলকে সরিয়ে কিছুটা হলে বইমুখী করতে বার্তা দেন সেই সকল ছাত্র-ছাত্রীরা বাড়ির তাকে গল্পের বই ধুলো করলেও বীরভূম জেলা গ্রন্থাগারে বইগুলিতে দেয়নি কর্মীরা বুইমুখী করতে বিভিন্নভাবে বইমেলার মাধ্যমে গ্রন্থাগার মুখি হওয়ার বার্তা দিয়ে প্রচার করেছিলেন। তোকে স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীদের বই পড়তে আসে আগ্রহী দেখে অনেকটাই সাধুবাদ জানিয়েছেন গ্রন্থাগারের দায়িত্ব থাকা কর্মীরা।