
The Truth of Bengal: প্রচণ্ড গরমে ঘনঘন জল খান। একথা বলছেন চিকিত্সকরা।প্রাপ্ত বয়স্করা একথা মনে রাখতে পারলেও অনেকসময় ছোটরা তা ভুলে যায়। তাই পড়ুয়াদের জলপানের কথা মনে করিয়ে দিতে স্কুলে চালু হয়েছে ওয়াটার বেল সিস্টেম। রাজ্যের নানা স্কুলের মতোই নবদ্বীপের স্কুলে সেই ওয়াটার বেল সিস্টেম পড়ুয়াদের জলপানের অভ্যাস বাড়াচ্ছে।
তাপমাত্রা ছাড়িয়ে যেতে বসেছে ৪০ডিগ্রি। ত্রাহি ত্রাহি রব সবার। প্রাণ ওষ্ঠাগত অবস্থা।হিথস্ট্রোক থেকে বাঁচার জন্য ঘনঘন জলপানের পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিত্সকরা।বড়রা একথা মেনে চললেও অনেকসময় ছোটদের তা মনে রাখতে পারে না।নিয়ম করে জলপানের অভ্যাস তারা বজায় রাখতে পারে না।তাই পড়ুয়াদের জলপানের কথা মনে করিয়ে দিতে স্কুলে চালু হয়েছে ওয়াটার বেল সিস্টেম। টিফিনের বেল,ছুটির ঘন্টার মতোই ওয়াটার বেল সিস্টেম পড়ুয়াদের জলপানের প্রতি আগ্রহ বাড়িয়েছে।প্রচণ্ড গরমে জল তৃষ্ণা মেটানোর জন্য এই ওয়াটার বেল সিস্টেম যেন সতর্কবার্তা দিচ্ছে।
শিক্ষকরা মনে করিয়ে দিচ্ছেন,যে জলপানের অভ্যাস চালু হওয়ায় পড়ুয়ারা বড় উপকৃত হবে। বিদ্যালয় চলাকালীন ৪টি সময় এই বেল বাজানোর সঙ্গে সঙ্গে সব ছাত্র-ছাত্রী জল পান করবে। সকাল সাড়ে এগারোটা, বেলা সাড়ে বারোটা, দুপুর আড়াইটে , ও সব শেষে তিনটে। এই ‘ওয়াটার বেল, সিস্টেম হলো একটা নিয়মানুবর্তিতা। জল পানের ক্ষেত্রে ছাত্র-ছাত্রীদের নিয়ম মেনে চলাটা জরুরি বলে শিক্ষকরা বার্তা দিচ্ছেন। পড়ুয়ারা এই ওয়াটার বেল বাজায় সময়মতো জলপান করার কথা মনে রাখতে পারছে।আশা করা যায়, এই ওয়াটারবেল সিস্টেম নাবালক পড়ুয়াদের নাজেহাল দশা থেকে স্বস্তি দিচ্ছে বলা যায়।