রাজ্যের খবর

জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ডাকাতির কিনারা, জাতীয় স্তরে সম্মানিত বাংলার রক্ষকরা

Police of Ranaghat police station have dealt with the robbery of a gold trading company in Ranaghat

Truth of Bengal: রানাঘাটে স্বর্ণ বিপণী সংস্থায় ডাকাতির ঘটনায় কিনারা করেছে রানাঘাট থানার পুলিশ।অভিযুক্ত ৪জনের যাবজ্জীবন হয়।এই অবস্থায় কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের তরফে সম্মানিত করা হল পুলিশ আধিকারিকদের।ইন্সপেক্টর সঞ্জীব সেনাপতি,সাব-ইন্সপেক্টর আলতাফ হোসেন এনং অ্যাসিস্ট্যান্ট সাব ইন্সপেক্টর রতন কুমার রায়কে শৌর্য পদকে ভূষিত করা হয়েছে।রানাঘাটে একটি বহুজাতিক সোনার দোকানে ডাকাতির ঘটনা ঘটে কয়েকমাস আগে। সেই ঘটনার খবর পেয়ে নিজেদের প্রাণের বাজি রেখে ডাকাতদের ধরেন রানাঘাট থানার পুলিশ অফিসারেরা।

পুলিশের সেই টিমে ছিলেন ইন্সপেক্টর সঞ্জীব সেনাপতি, সাব- ইন্সপেক্টর আলতাফ হোসেন এবং অ্যাসিস্ট্যান্ট সাব-ইন্সপেক্টর রতন কুমার রায়। রীতিমতো ধাওয়া করে ডাকাতদের পাকড়াও করেন তাঁরা।বাংলার আইনের রক্ষকদের সাহসিকতার প্রশংসা করা হয় সবমহল থেকে। অপরাধ দমনে তত্পরতাও  সাহকিতার জন্য শৌর্য পদকে ভূষিত বাংলার তিন পুলিশ অফিসার।এর আগে বাংলার বহু পুলিশ অফিসার জাতীয় স্তরে সম্মানিত হয়েছেন।সাধারণতঃ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের তরফে এই শৌর্য সম্মান প্রদানের কথা ঘোষণা করা হয়।

এবার সেই তালিকায় নদিয়ার সাহসী ৩পুলিশ  কর্তা জায়গা পাওয়ায় পুলিশের কর্মতত্পরতা আরও একবার প্রতিষ্ঠা পেল বলে পুলিশ কর্তারা মনে করছেন। রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু এদিনই সশস্ত্র বাহিনী এবং কেন্দ্রীয় সশস্ত্র পুলিশ বাহিনীর কর্মীদের নটি মরণোত্তর-সহ ১০৩টি নামের তালিকা সম্বলিত বীরত্বের পুরস্কার ঘোষণা করেছেন। কীর্তি চক্র, শৌর্য চক্র, বায়ু সেনা পদক প্রাপ্তদের নাম রয়েছে সেই তালিকায়। এছাড়াও বিভিন্ন সামরিক অভিযানে উল্লেখযোগ্য অবদানের জন্য সেনার বিশেষ প্রশিক্ষিত সারমেয় কেন্ট-এর নামেরও বিশেষ উল্লেখ করা হয়েছে।

ভারত সরকার পুলিশ কর্মীদের এবং অন্যান্য বাহিনীকে প্রদান করা বীরত্ব পদকের তালিকা ঘোষণা করেছে। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের তরফ থেকে জারি করা হয় শৌর্য পদকের তালিকা। তালিকায় নাম রয়েছে বাংলার তিন জনের। এঁরা হলেন ইন্সপেক্টর সঞ্জীব সেনাপতি, সাব- ইন্সপেক্টর আলতাফ হোসেন এবং অ্যাসিস্ট্যান্ট সাব-ইন্সপেক্টর রতন কুমার রায় শৌর্য পদক পাচ্ছেন। উল্লেখ্য, রানাঘাটে একটি বহুজাতিক সোনার দোকানে ডাকাতির ঘটনা ঘটে।

সেই ঘটনার খবর পেয়ে নিজেদের প্রাণের বাজি রেখে ডাকাতদের ধরে রানাঘাট থানার পুলিশ অফিসারেরা। পুলিশের সেই দলে ছিলেন সঞ্জীব, আলতাফ, রতন। রীতিমতো ধাওয়া করে ডাকাতদের কাবু করেন তাঁরা। সাহসিকতার প্রংশসা করা হয় সর্বমহল থেকে। সেই সাহকিতার ফলেই শৌর্য পদক পাচ্ছেন বাংলার তিন পুলিশ অফিসার।

Related Articles