সাইবার ক্রাইম তদন্তে বড় সাফল্য, উদ্ধার ৪ লক্ষ টাকা
Major success in cybercrime investigation, Tk 4 lakh recovered

Truth Of Bengal: সাইবার ক্রাইম তদন্তে বড় সাফল্য আসানসোল-দুর্গাপুর পুলিশের। অন লাইনে চার লক্ষ টাকা প্রতারণা হয়েছিল চার জনের, নিউটাউনশিপ থানার পুলিশ তদন্তে নেমে উদ্ধার করল সেই টাকা। অন্যদিকে দুর্গাপুরে কোকওভেন থানার পুলিশ কুখ্যাত এক ছিনতাইবাজকে বীরভূমের বোলপুর থেকে গ্রেফতার করল। বিশেষ ভাবে সক্ষম অভিযুক্তকে তোলা হলো দুর্গাপুর মহকুমা আদালতে। কারও মোবাইল হারিয়ে গিয়ে বিপত্তি বেঁধেছিল, আবার কারও কাছ থেকে ব্যাঙ্কের এটিএমের পিন কোড নম্বর নিয়ে বিপত্তি। অন লাইনে এই করে করে দুর্গাপুরের চার জনের কাছ থেকে প্রায় চার লক্ষর বেশি টাকা প্রতারণা হয়ে যায়। অভিযোগ দায়ের হয় আসানসোল-দুর্গাপুর পুলিশের সাইবার থানায়। সূত্র ধরে ধরে দুর্গাপুরের নিউটাউনশিপ থানার পুলিশ এই চার লক্ষ টাকা উদ্ধার করে প্রতারিতদের হাতে ফিরিয়ে দিল বৃহস্পতিবার।
আসানসোল-দুর্গাপুর পুলিশের এসিপি (দুর্গাপুর জোন) সুবীর রায় জানান, মানুষকে আরও সচেতন হতে হবে। নচেৎ এই প্রতারকদের বড় ফাঁদে পড়ে গিয়ে আরও বড় বিপদ তাঁরা ডেকে আনবেন। আসানসোল-দুর্গাপুর পুলিশের এসিপি (দুর্গাপুর জোন) সুবীর রায়, নিউটাউনশিপ থানার আধিকারিক নাসরিন সুলতানা প্রতারিতদের হাতে সেই টাকার চেক তুলে দিলেন। আসানসোল-দুর্গাপুর পুলিশের এসিপি (দুর্গাপুর জোন) সুবীর রায় জানান, বারবার সচেতন করা সত্ত্বেও যদি মানুষ সচেতন না হয় তাহলে এবার সামাজিক সম্মান নিয়েও টানাটানি হতে পারে। আসানসোল-দুর্গাপুর পুলিশের নিউটাউনশিপ থানার পুলিশ হারিয়ে যাওয়া প্রায় ১৫টি মোবাইল তুলে দিল।
অন্যদিকে আসানসোল-দুর্গাপুর পুলিশের কোকওভেন থানার পুলিশ এক ছিনতাইবাজকে হাতে নাতে ধরে ফেলল, বীরভূমের বোলপুর থেকে লক্ষ্মী সাহানি নামে এক ছিনতাইবাজকে গ্রেফতার করল কোকওভেন থানার পুলিশ। বিশেষ ভাবে সক্ষম লক্ষ্মী সাহানিকে ধরতে হিমশিম খেতে হয় পুলিশকে। অভিযুক্তর বিরুদ্ধে ডাকাতির অভিযোগও রয়েছে। প্রথমে, ডিপিএল টাউনশিপ থেকে হার ছিনতাইয়ের অভিযোগে মইনুল মিদ্ধা নামে একজনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। ধৃতকে জেরা করে পুলিশ বীরভূমের বোলপুর থেকে লক্ষ্মী সাহানি নামে আরেক কুখ্যাত দুষ্কৃতিকে গ্রেফতার করে। আসানসোল দুর্গাপুর পুলিশের দুই থানা কোকওভেন ও নিউটাউনশিপ থানার পুলিশের এই সাফল্যতে খুশি এলাকার মানুষ।