
The Truth of Bengal: ভারতবাসীর স্বপ্ন সফল করে চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে সফলভাবে অবতরণ করেছে ইসরোর চন্দ্রযান ৩। চাঁদে সাফল্য পাবার পর এবার ইসরোর লক্ষ্য সূর্য। সৌরজগতের খোঁজখবর নিতেই আদিত্য এল ওয়ান মিশন পাঠাবে ইসরো। এবার সেই সূর্য যান গুরুদায়িত্ব পড়েছে বাঙালি বিজ্ঞানী উপর। তার ওপর তিনি বাংলারই ছেলে বরুণ বিশ্বাস। তিনি নদীয়ার বাসিন্দা। বর্তমানে আদিত্য এলওয়ান নিয়ে ভীষণ ব্যস্ত তিনি। হাতে অল্প সময় আগামিকালই উৎক্ষেপণ হবে সূর্যযান, শ্রীহরি কোটার সতীশ ধাওয়ান স্পেস সেন্টার থেকে। সেই নিয়ে কাজ শুরু করেছে বাঙালি বিজ্ঞানী।
মহাকাশে এ যেন এক উজ্জ্বল আলোড়ন তৈরি হয়েই চলেছে, তার সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে বাংলার সন্তানের। ইতিহাস রচনা করতে চলেছে বাংলার ছেলে। নদীয়ার বীরনগর লাগুয়া গ্রাম কাঙ্গাছির ছেলে বরুন বিশ্বাস। ছোট থেকেই কষ্ট করে পড়াশোনা করেছেন তিনি। কিন্তু সেই কষ্টের দিন আজ শেষ। বাংলার ছেলের হাত দিয়েই তৈরি হতে চলেছে ইসরোর সূর্য মিশনের ইতিহাস। তা জানতে পেরে খুশি বরুণের পরিবারের সদস্যরা। বরুনের বাবা মা জানান, ছোট থেকেই বরুণ পড়াশুনাতে খুব ভালো ছিল তার রুমের ঘুরে দেখলেই মনে হবে ছোটখাটো মিউজিয়াম। থাকে থাকে সাজানো বিভিন্ন রকেট ও মহাকাশযানের মডেল।
ছোট থেকেই স্বপ্ন ছিল বিজ্ঞানী হবার। সেই স্বপ্ন সফল করলো বাংলার ছেলে বরুণ। রকেটের ট্রাকিং এর দায়িত্বভার থাকবে বরুণের উপর। কোনও রকেট উৎক্ষেপণের পর গতিবিধির দিকে নজর রাখতে হয়। বিচ্যুতি ঘটলে গ্রাউন্ড স্টেশন থেকে নির্দেশ পাঠিয়ে কক্ষপথে আবার ফিরিয়ে নিয়ে আসা হয়। সেই দায়িত্বেই থাকবেন বরুণ। তাই ফিজিতে সেই কাজ নিয়ে ব্যস্ত এখন বাংলার গর্বের বিজ্ঞানী বরুণ বিশ্বাস।