
The Truth of Bengla: শচিনকে ভারতের ক্রিকেট দেবতা বলা হয়। আর সেই দেবতার নামে রয়েছে একটা স্টেশন। সেই স্টেশনে গিয়েছেন সুনীল গাভাস্কার । তিনি ছবিও তুলেছেন। স্টেশনে সচিন লেখার দিকে নির্দেশ করেছেন। সেই ছবি পোষ্ট করেছেন সোশ্যাল সাইটে। শুধু স্টেশন ই নয় মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে সম্প্রতি বসেছে মাস্টার ব্লাস্টার শচীন তেন্ডুলকারের মূর্তি। কিন্তু তার নামে যে একটা রেলস্টেশন হতে পারে সেটা কেউ অনুমান করা একটু শক্ত। তবে তার কেরিয়ার তিনি যেনজির গড়েছেন তা বেশ প্রশংসিত।
সেকারণেই তার নামে যে একটা স্টেশন রয়েছে তা অস্বাভাবিক কিছু নয়। আর সেই স্টেশনকে আবিষ্কার করেছেন আর এক কিংবদন্তি সুনীল মনোহর গাভাসকার। গাভাসকার তার ইনস্টাগ্রাম পোস্টে সেই ছবি তুলে ধরলেন। গাভাস্কার বলেন, ‘দেখুন মানুষ শচীনকে কত ভালোবাসে।’আসলে শুধু স্টেশন নয় সুনীল যেখানে গিয়েছেন ঘুরতে সেই জায়গার নামটাই সচিন। সেই জায়গা অনুযায়ী স্টেশনের নাম করণ করা হয়েছে। এর আগে সচিন তেন্ডুলকরের অবদানের জন্য তাঁকে জাতীয় আইকনের স্বীকৃতি দিয়েছে জাতীয় নির্বাচন কমিশন।
বুধবার থেকেই নির্বাচন কমিশনের ‘জাতীয় আইকন’ হিসাবে কাজ করবেন সচীন। তবে সচিনকে নিয়ে গাভাস্কারের মে ছবি ভাইরাল হয়েছে তা এই মুহূর্তে ব্যাপক সারা ফেলেছে । গাভাস্কার এটা বলতে চেয়েছেন সচিনের প্রতি এখনো ক্রেজ রয়েছে । তা অব্যাহত থাকুক। স্টেশনের নাম শুধু নয় তার প্রতি দেশের মানুষ আজও বেশ সমর্পিত। সম্প্রতি ৫০-এ পা দিয়েছেন সচিন তেন্ডুলকর। খেলা ছেড়েছেন অনেক দিন। কিন্তু তাকে মনে রেখেছে আপামর ভারত বাসী। রেকর্ডের তালিকায় আজও বেশ উজ্জ্বল। তিনি মাত্র ১৬ বছর বয়সে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে পা রেখেছিলেন। ঝাঁকড়া চুলের এক ছেলে ধীরে ধীরে হয়ে উঠেছে সচিন।