
The Truth of Bengal: বিমান পরিষেবা দেওয়ার ক্ষেত্রে অনেকটা বেশি খরচ হয় জ্বালানির খাতে। মোট খরচের প্রায় ৪০ শতাংশই চলে যায় জ্বালানিতে। আন্তর্জাতিক বাজারে যখন দাম ঊর্ধ্বমুখী হয়, তখন চরা দামে তাদের কিনতে হয়। মূলত সেই কারণেই বিমানে জ্বালানির মূল্য বৃদ্ধি হয়েছিল ২০২৩ সালের অক্টোবরে । তাই বিমানে জ্বালানি বাবদ শুল্ক ধার্য করতে শুরু করেছিল ইন্ডিগো এয়ারলাইন্স। সম্প্রতি আন্তর্জাতিক স্তরে বিমানে জ্বালানির মূল্য কমেছে।
তার জেরেই কমলো অন্তরদেশিও ও আন্তর্জাতিক টিকিটে জ্বালানির মূল্য ধার্য করা বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নিলো ইন্ডিগো। তবে আন্তর্জাতিক বিমানে জ্বালানির মূল্য ওঠা নামা চলতেই থাকে। তাই আগামী দিনেও এই ধরনের ঘটনা ঘটলে তার পরিপ্রেক্ষিতেই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে ইন্ডিগো এমন টাই মনে করা হচ্ছে। তবে টিকিটে জ্বালানির দাম কম হওয়ার কারণে স্বস্তি মিলতে চলেছে যাত্রীদেরও।
আপাতত ইন্ডিগোর তরফ থেকে বিবৃতি জারি করে জ্বালানির দাম পরিবর্তনশীল বলেই জানানো হয়। সঙ্গে জানানো হয়েছে যে এই সিদ্ধান্ত তাদের কাছে ঝুঁকিপূর্ণ হলেও যাত্রীদের কথা চিন্তা করেই এই সহজলভ্য পরিষেবা প্রদানের সিদ্ধান্ত তারা আপাতত নিয়েছেন। সঙ্গে কারণ স্বরূপ আরো জানা যায় জানা যায় যে আন্তর্জাতিক বাজারে বিমানের জ্বালানির দামে ১৪ শতাংশ পতন ঘটার পরই ইন্ডিগো টিকিটের দামে জ্বালানির খরচ নেওয়ার সিদ্ধান্ত থেকে পিছু হটল।