বায়ু সেনার ঘাঁটি পরিদর্শনে প্রধানমন্ত্রী, ‘অপারেশন সিঁদুর’ নিয়ে সেনাদের কুর্নিশ মোদির
PM visits Air Force base, Modi praises troops for 'Operation Sindoor'

Truth Of Bengal:পঞ্জাবের আদমপুর বায়ু সেনা ঘাঁটি পরিদর্শনে তত্পর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। প্রধানমন্ত্রী কথা বলেন, সেনা কর্তাদের সঙ্গে। বায়ুসেনার কর্তাদের সঙ্গে কথা বলেন তিনি। অপারেশন সিঁদুর-এর মাঝে প্রধানমন্ত্রীর এই সফর বিশেষ গুরুত্ব বহন করছে। ভারতীয় বায়ুসেনার ইস্পাত কঠিন প্রতিরোধের জেরে পাকিস্তান কোনওরকম দাঁত ফোটাতে পারেনি।
Earlier this morning, I went to AFS Adampur and met our brave air warriors and soldiers. It was a very special experience to be with those who epitomise courage, determination and fearlessness. India is eternally grateful to our armed forces for everything they do for our nation. pic.twitter.com/RYwfBfTrV2
— Narendra Modi (@narendramodi) May 13, 2025
পরিবর্তে লাগাতার প্ররোচনার জবাব দিতে ভারত পাকিস্তানের লাহোরের এয়ারবেসে জোরালো প্রত্যাঘাতে বাধ্য হয়।যার জেরে লাহোরের বিমানঘাঁটি বিধ্বস্ত হয়। ভারতের দুর্ভেদ্য প্রতিরোধী ব্যবস্থা কার্যতঃ পাকিস্তানকে কোনওরকম স্পর্ধা দেখাতে দেয় নি। বায়ু সেনার দুই শীর্ষ আধিকারিক, সোফিয়া কুরেশি ও ব্যোমিকা সিংয়ের ভূমিকা প্রশংসা আদায় করেছে। বায়ু সেনার দক্ষতা, কার্যকারিতাকে কুর্নিশ জানাতে প্রধানমন্ত্রীর পঞ্জাবের আদমপুর বায়ু সেনার ঘাঁটিতে পরিদর্শন বলে মনে করা হচ্ছে।
Big Breaking : Indian PM Modi visits Adampur Air Base. Was briefed by Air Force personnel on the Operation Sindoor, interacts with Indian military personnel pic.twitter.com/XV9EmtLjQc
— Sidhant Sibal (@sidhant) May 13, 2025
সারা দেশ বায়ু সেনার কাজকে কুর্নিশ করছে। এদেশের যোদ্ধারা পাকিস্তানকে কড়া জবাব দেওয়ায় পাক সেনা মাথা তুলতে পারেনি। তাই পাকিস্তান বাধ্য হয়ে আত্মসমর্পণের বার্তা পাঠায়। পাকিস্তানের সেনার মধ্যে দুটো মত উঠে আসছে বলে সূত্রের খবর।
এক পক্ষ চায় আলোচনার মাধ্যমে সীমান্ত সমস্যা ও জঙ্গি মোকাবিলা নিয়ে কথা বলতে,অন্য পক্ষ আবার গোলা –গুলি জারি দেখে ক্ষমতার স্পর্ধা দেখাতে মরিয়া। তাই দিশাহীন পাক সেনাকে কড়া জবাব দিতে ভারতীয় সেনা সদা সজাগ। ভারতীয় সেনার কঠোরতম প্রতিরোধে পাক সেনা বিধ্বস্ত হচ্ছে। এর মাঝে অস্ত্রবিরতি চু্ক্তিকে মান্যতা দিতে পাকিস্তান কতটা সদর্থক ভূমিকা নেয় সেটা দেখতে চায় ভারত। প্রধানমন্ত্রী স্পষ্ট করে দিয়েছেন, সন্ত্রাস ও আলোচনা একসঙ্গে চলতে পারে না। সন্ত্রাস বন্ধ করলে তবেই আলোচনা হবে। সন্ত্রাসবাদ দমন ও পাক অধিকৃত কাশ্মীর নিয়েই ভারত যে আলোচনায় আগ্রহী তা স্পষ্ট করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।