চা বাগান এলাকায় জল সরবরাহ, পানীয় জল পৌঁছে দেওয়ার উদ্যোগ
Water supply to tea plantation area

The Truth of Bengal: অবাক জলপান,নাটিকায় ,লেখক সুকুমার রায়,স্পষ্ট করেন,একটু পানীয় জল না পেলে তেষ্টায় ঘিলু শুকিয়ে যেতে পারে। তবুও স্বাধীনতার ৭৬বছর পরেও এখনও দেশের প্রায় ১৫শতাংশ মানুষের কাছে যায়নি পরিশুদ্ধ পানীয় জল। জনস্বাস্থ্যের জন্য যা জরুরি,তাই মেলেনি,বিহার,উত্তরপ্রদেশ,রাজস্থানের নানা অংশে।রুখা-সুখা এলাকার মানুষ একটু জলের জন্য হাহাকার করেন।তাই চব্বিশে ঘরে ঘরে পানীয় জল পৌঁছে দেওয়ার জন্য বাংলার সরকার জলজীবন মিশন রূপায়ণে এগিয়ে এসেছে। চা বাগান অধ্যুষিত উত্তরবঙ্গের একাধিক এলাকায় পানীয় জল পৌঁছে দেওয়ার কাজ চলছে জোরকদমে।
- ২০১৬-১৭তে অমৃত জল প্রকল্প শুরু হয় জলপাইগুড়িতে
- ১৫০ কোটি টাকায় স্থাপন হয়েছে ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট
- ২লক্ষাধিক মানুষকে বিশুদ্ধ পানীয় জল পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে
- প্রতিদিন প্রায় ২২মিলিয়ন লিটার পরিশ্রুত পানীয় জল মিলবে
এই দুটি পাতা একটি কুড়ির জীবিকার বৃত্তে জীবনছন্দ গড়া বাগান শ্রমিকদের,মজুরি বৃদ্ধির মতোই সামাজিক সুরক্ষারও নানান ব্যবস্থা করছে প্রশাসন।এই জেলাতেই রয়েছে ছোট্ট জনপদ,বাতাবাড়ি চা বাগানের ফরেস্ট বস্তি এলাকা।সেখানে বারোমাস জলের সমস্যা।উনিশের ভোটে বিজেপির দিল্লির নেতাও কেন্দ্রীয় মন্ত্রীরা,মিশন-২৪-এর অধীনে বাড়ি বাড়ি পানীয় জল পৌঁছে দেওয়ার আশ্বাস দেন।কিন্তু এখনও কেন্দ্রের সরকার সে ব্যাপারে কোনও ভূমিকাই নেয়নি বলে অভিযোগ।তাই চা-বলয়ে জলের জোগান নিশ্চিত করতে, প্রশাসন আন্তরিক ভূমিকা নেওয়ায় সবমহলই আশ্বস্ত বোধ করছেন।