Ghatal Master Plan: দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর অবশেষে ঘাটালে শুরু হল শিলাবতীর ড্রেজিং এর কাজ
বন্দর থেকে রামদেবপুর পর্যন্ত ২৪ কিলোমিটার শিলাবতি নদী খননের কাজ শুরু।ইতিমধ্যেই সুজানগর, গোপালনগর শুরু হয়েছে ডেজিং এর কাজ।
সুমন মন্ডল: দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর অবশেষে শুরু হল ঘাটাল মাস্টার প্ল্যানের ঘাটাল শহরে শিলাবতী নদী খননকার্য। পুজো করে নারকেল ফাটিয়ে শিলাবতী নদীর ঘাটাল শহর এলাকায় ভেসেলের উপর জেসিবি মেশিন দিয়ে শুরু হল শিলাবতী নদী ডেইজিং এর কাজ। আজ শিলাবতী নদীর ওপর বিদ্যাসাগর সেতুর এক পাশ থেকে নদী খনন এর কাজ শুরু হল।বন্দর থেকে রামদেবপুর পর্যন্ত ২৪ কিলোমিটার শিলাবতি নদী খননের কাজ শুরু।ইতিমধ্যেই সুজানগর, গোপালনগর শুরু হয়েছে ডেজিং এর কাজ।পাশাপাশি ঘাটাল পৌরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ড কৃষ্ণনগর এলাকায় চলছে ঘাটাল মাস্টার প্ল্যানের পাম্প হাউস তৈরি। ৫০০ কোটি টাকার মাস্টার প্ল্যান এর কাজ শুরু। ঘাটাল পৌরসভা কে বাঁচানোর জন্য ১ থেকে ১২ নম্বর ওয়ার্ড বাঁচানোর জন্য উঁচু করে বাঁধ তৈরি হবে। ঘাটাল পৌরসভার কোন ওয়ার্ডে যাতে জলে না ঢোকে। পাম্পিং স্টেশন তৈরি হচ্ছে বৃষ্টির জল জমলে জল পাম্পের মাধ্যমে নদীতে ফেলা হবে।
শুক্রবার উপস্থিত ছিলেন ঘাটাল পৌরসভার চেয়ারম্যান তুহিন কান্তি বেরা, ঘাটাল মহকুমা সেচ দপ্তরের আধিকারিক উজ্জ্বল মাখাল, ঘাটাল ব্লক তৃণমূলের সভাপতি দিলীপ মাজী সহ অন্যান্যরা। ঘাটালের স্থানীয় বাসিন্দা শ্রীমন্ত হাইত জানান,
‘শিলাবতী নদী খনন কার্জ শুরু হওয়ায় আমারা খুশি। আমরা তো জল যন্ত্রণার মধ্যে থাকি, মাস্টার প্ল্যান সঠিকভাবে যদি রূপায়ণ হয় আমরা সমস্যা থেকে অনেকটাই সমাধান পাব। দ্রুততার সাথে এই কাজ শেষ হবে আমাদের আশা। ঘাটাল পঞ্চায়েত সমিতির সহ-সভাপতি বিকাশ কর জানান,’ দ্রুততার সাথে কাজ শুরু হয়েছে। তিন বছরের মধ্যে কাজ শেষ হবে। ঘাটালের মানুষ জল যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পাবে।





