রাজ্যের খবর

উঠে গেল মাছ ধরার নিষেধাজ্ঞা, ইলিশ-সন্ধানে সমুদ্রের পথে মৎস্যজীবীরা

Fishermen on the way to the sea in search of hilsa

The Truth of Bengal: নিষেধাজ্ঞা উঠতেই ইলিশ ধরার লক্ষ্যে প্রস্তুতি নিচ্ছেন মত্সজীবীরা। এবার সমুদ্রে পাড়ি দেওয়ার অপেক্ষা। দক্ষিণ ২৪ পরগনার কাকদ্বীপ, নামখানা, ফ্রেজারগঞ্জ, ডায়মন্ড হারবার মত্সবন্দরে এখন সমুদ্র যাত্রার জন্য মৎস্যজীবীদের তত্পরতা তুঙ্গে। এবছর বর্ষা আগে ভাগেই প্রবেশ করে গিয়েছে। তাই মৎস্যজীবীরা মনে করছেন, এবার ভাল পরিমাণে ইলিশ পাওয়া যাবে। আশায় বুক বাঁধছেন মৎস্যজীবীরা।

প্রজননের জন্য দু’মাস মাছ ধরা বন্ধ থাকে সমুদ্রে। এই সময় মৎস্যজীবীরা ট্রলার ও জাল সারিয়ে প্রস্তুত হন। অপেক্ষা করেন সমুদ্রের বুকে ইলিশের সঙ্গে মোলাকাতের সন্ধিক্ষণের। অবশেষে সেই দিন এল। ১৪ জুন উঠে গেল ইলিশ ধরার নিষেধাজ্ঞা। শনিবার  থেকে সমুদ্রে পাড়ি দিতে পারবেন মৎস্যজীবীরা। দুই ২৪ পরগনা ও পূর্ব মেদিনীপুর থেকে হাজার হাজার ট্রলার এবার ইলিশের খোঁজে পাড়ি দেবে মাঝ সমুদ্রে। মৎস্যজীবীদের কথায়, জুনের মাঝামাঝি সময় থেকে সমুদ্রে ইলিশের দেখা মেলে। মরসুমের শুরুতে ভাল পরিমাণ ইলিশ জালে ওঠার সম্ভাবনা রয়েছে বলে আশাবাদী মৎস্যজীবীরা। একবুক আশা নিয়ে এবার সমুদ্রে পাড়ি দেওয়ার জন্য মৎস্যজীবীরা প্রস্তুত। দক্ষিণ ২৪ পরগনার কাকদ্বীপ, নামখানা, ফ্রেজারগঞ্জ, ডায়মন্ড হারবার মত্সবন্দরে এখন সমুদ্র যাত্রার জন্য মৎস্যজীবীদের তত্পরতা তুঙ্গে। আর কয়েক্তা দিনের অপেক্ষা। তারপর ভোজন রসিক বাঙালির পাতে আসতে চলেছে ইলিশ মাছ। এবছর বর্ষা আগে ভাগেই প্রবেশ করে গিয়েছে। তাই মৎস্যজীবীরা মনে করছেন, এবার ভাল পরিমাণে ইলিশ পাওয়া যাবে। গত কয়েক বছর তেমন হতাশ হতে হয়েছিল মৎস্যজীবীদের। এবছর সেই ক্ষতি পুষিয়ে নেওয়ার জন্য আশায় বুক বাঁধছেন মৎস্যজীবীরা।

বহু আয়োজন করে প্রতিবছর সমুদ্রে পাড়ি দেন মৎস্যজীবীরা। গত কয়েক বছর তেমন ইলিশ পাননি মৎস্যজীবীরা। সমুদ্র থেকে তাদের কার্যত ইলিশ ছাড়াই ফিরতে হয়েছিল। যার জন্য আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিলেন মৎস্যজীবী ও ট্রলার মালিকরা। আগের সেই ক্ষতি এবছর পূরণ করতে সমুদ্রে পাড়ি দিতে চলেছেন মৎস্যজীবীরা।

Related Articles