
The Truth of Bengal: সামান্য উপনির্বাচনে নিরাপত্তার যেন কোনও খামতি না থাকে তা নিশ্চিত করছে রাজ্য নির্বাচন কমিশন। আগামী ৫ সেপ্টেম্বর ধুপগুড়িতে উপনির্বাচন। আর তাই ৩০ কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করার সিদ্ধান্ত নিল কমিশন। ধুপগুড়িতে মোট বুথের সংখ্যা ২৬০, তার মধ্যে স্পর্শকাতর বুথের সংখ্যা ৩৮। ফলে ভোটের দিন যাতে কোনও অশান্তি না হয়, তা নিশ্চিত করতে কেন্দ্রীয় বাহিনীর খামতি রাখা হচ্ছে না।
যদিও প্রথমে ঠিক ছিল, ধুপগুড়ির উপনির্বাচনে ১৫ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনীই যথেষ্ট, কিন্তু পরে আরও ১৫ কোম্পানি বাহিনী মোতায়েন করার সিদ্ধান্ত নেয় নির্বাচন কমিশন। ফলে সব বুথেই সশস্ত্র কেন্দ্রীয় বাহিনীর এবং রাজ্য পুলিশও থাকছেই। পঞ্চায়েত নির্বাচন থেকে শিক্ষা নিয়ে উপনির্বাচনে যাতে নির্বিঘ্নে করানো যায়, সেটা একমাত্র লক্ষ্য্ কমিশনের।
প্রসঙ্গত, ২৫ জুলাই ধুপগুড়ির বিজেপি বিধায়ক বিষ্ণুপদ রায় প্রয়াত হন। সেকারণে ওই আসনে উপনির্বাচনের প্রয়োজন পড়েছে। মূলত, জলপাইগুড়ির ধূপগুড়ি বিজেপির গড় হিসেবে পরিচিত। কিন্তু গত পঞ্চায়েত নির্বাচন তৃণমূলের দাপটে বিজেপির শোচনীয় অবস্থা হয়েছিল। তাই এই উপনির্বাচনে সর্বশক্তি দিয়ে ঝাঁপাতে চাইছে তৃণমূল। আগামী ৫ সেপ্টেম্বরেই বোঝা যাবে কার দখলে রয়েছে ধুপগুড়ি।