
The Truth of Bengal: শস্যের ফলন ভালো হয় খরিফ মরশুমে। জোগীন হয় পর্যাপ্ত পরিমানে। তারপরও চাল ও মরশুমি ফসলের দাম কোনওবাবেই নিয়ন্ত্রণে রাখা যাচ্ছে না। সেই কথা মাথায় রেখেই এবার কেন্দ্রীয় সরকারের নয়া সিদ্ধান্ত। চাল সহ বিভিন্ন মরশুমি ফসল এবার বিক্রি হবে খোলা বাজারে ও রেশন দোকানে। সম্প্রিত এই সিদ্ধান্ত হয়েছে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিগোষ্ঠীর বৈঠকে এই উর্ধ্বমুখী দামের পরিস্থিতি প্রসঙ্গে বিস্তারিত ব্যাখ্যা দিয়ে এই বিবৃতি জারি করা হয়েছে।
এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে দেশজুড়ে চাল সহ মরশুমি ফসল জনতার নাগালে আনতে চালকল মালিক ও সরবরাহকারী সংগঠনের কাছেও আবেদন করা হয় কেন্দ্রে তরফ থেকে। মূলত চাল সহ উর্ধ্বমুখী সমস্ত ফসলের দাম নিয়ন্ত্রনে আনাই একমাত্র লক্ষ কেন্দ্রীয় সরকারের। কেন্দ্রের দেওয়া তথ্যে দেখা যাচ্ছে, গত দেড় বছরে চালের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে ১২ শতাংশ, এই পরিস্থিতি নিয়ে চিন্তায় পড়েগিয়েছিল সরকারও।
যা নিয়ন্ত্রনে আনতেই কেন্দ্রীয় সরকারের এই সদর্থক ভূমিকা। সরাসরি সাধারন মানুষের কাছে চাল, আটা বিক্রির সিদ্ধান্ত নেওয়া হল। ফেব্রুয়ারী পর্যন্ত এই পরিস্থিতি জারি থাকবে। একইসঙ্গে কেন্দ্রীয় ফুড কর্পোরেশন বা এফসিআইয়ের মতো সরকারি একাধিক সংস্থার কাছে তাদের আবেদন, রাস্তায় নেমে সরাসরি জনতার হাতে কম দামে খাদ্যপণ্য পৌঁছে দিক তারা।