বাবা সিদ্দিকি খুনে ব্রেকথ্রু, উঃপ্রদেশ থেকে গ্রেফতার অভিযুক্ত
Accused arrested from Uttar Pradesh for murder of father Siddiqui

Truth of Bengal: ১২অক্টোবর খুন হন বাবা সিদ্দিকি। বাবা সিদ্দিকির বুক লক্ষ্য করে বেপরোয়া বন্দুকবাজরা গুলি চালায়।পরে গুলিবিদ্ধ বাবা সিদ্দিকির মৃত্যু হয়।এই হাইপ্রোফাইল খুনের ঘটনার দায় স্বীকার করে নেয় বিষ্ণোই গোষ্ঠী। রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বের খুনের পর বিজেপি বিরোধী শিবির রাজ্য সরকারকে কড়া ভাষায় আক্রমণ শানায়। মহারাষ্ট্রে নির্বাচনের আগে এই খুনের পিছনে কী কোনও রাজনৈতিক গেমপ্ল্যান রয়েছে,নাকি বস্তি পুর্নবাসনে দুর্নীতির জন্য খুন তা নিয়েও প্রশ্ন উঠছে।
ভোটের কয়েকমাস আগে চাপের মুখে পুলিশ শুরু করে ধরপাকড়।ধরা হয় ২কুখ্যাত খুনীকে। পুলিশের তরফে জানা গেছে,৩বন্দুকবাদ এই খুনের নেপথ্যে ছিল।২জনকে তড়িঘড়ি ধরে পুলিশ।বছর ২৩-র অভিযুক্ত গুরমাইল বালজিত সিংয়ের বাড়ি হরিয়ানায়।আর বছর ১৯-র ধরমরাজ কাশ্যপের বাড়ি উত্তরপ্রদেশে।তৃতীয় জন শিব কুমার গৌতমের বাড়ি উত্তরপ্রদেশে।এবার মূল অভিযুক্ত উত্তরপ্রদেশ থেকে গ্রেফতার হল।
পুলিশের তদন্তে আভাস মেলে, মোটা টাকা সুপারি দিয়ে বাবা সিদ্দিকে সরিয়ে দেওয়ার ছক কষে প্রভাবশালী গ্যাং। বছর ৬৬-র বাবা সিদ্দিকির খুন ঘিরে রাজনৈতিক চাপান উতোর চরমে পৌঁছেছে। অজিত পাওয়ারের ঘনিষ্ঠ বাবা সিদ্দিকির অকালমৃত্যুর জন্য কংগ্রেস,শিবসেনা উদ্ধব গোষ্ঠী বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ সরকারের ব্যর্থতা নিয়ে সমালোচনায় মুখর হয়। রাহুল গান্ধী,মল্লিকার্জুন খাড়্গের মতোই উদ্ধব গোষ্ঠীও আক্রমণের ধার বাড়িয়েছে সরকার পক্ষকে। বলিউডের গ্ল্যামার জগতের ঘনিষ্ঠ বাবা সিদ্দিকি। তিনি ভাইজানের খুব কাছের ছিলেন। প্রভাবশালী নেতা খুন হওয়ায় মহারাষ্ট্রে তোলপাড় পড়ে। এনসিপি নেতা খুনে প্রশ্ন ওঠে বিজেপি শাসিত রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা নিয়ে।