দিল্লির বঞ্চনার বিরুদ্ধে জনগর্জন, শুরু হয়ে গেছে কাউন্ডডাউন, জোর কদমে মিটিং-মিছিল –প্রচার
Public outcry against deprivation in Delhi

The Truth of Bengal: তিন দিন রাজ্যের তিন জায়গায় সভা করেছেন নরেন্দ্র মোদী। সন্দেশখালি সহ একাধিক ইস্যুতে মুখ খোলেন প্রধানমন্ত্রী। বাংলার মা-বোনেদের পরিবারের সদস্য বলে উল্লেখ করেছেন।একশদিনের কাজ থেকে আবাস নিয়ে আগের মতোই বেনিয়মের কথা শুনিয়েছেন। কিন্তু কখনই শোনা যায়নি কবে মেটানো হবে বাংলার ১লক্ষ ১৬হাজার কোটি টাকা,আবাসের গৃহহীনদের ঘর তৈরির অর্থ আদৌও দেওয়া হবে কিনা। দিল্লির লাঞ্চনা,বঞ্চনার বিরুদ্ধে গর্জে উঠতে ব্রিগেডে ১০মার্চ জমায়েতের ডাক দিয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস। তার কাউন্ডডাউন শুরু হয়ে গেছে। মিটিং-মিছিল –প্রচার এখন চরমে। সেই সভায় বাংলার মানুষের গর্জন শোনা যাবে বলে বুধবার বার্তা দেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।বাংলার কোটি কোটি মানুষের পেটে আঘাত করে যাঁরা রাজনীতি করে,যাঁরা বাংলাকে অসম্মান করে তাঁদের বিরুদ্ধে জোরালো প্রতিবাদে সামিল হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন তৃণমূল সুপ্রিমো।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়.আরও বলেন,বাংলাকে যেভাবে লাঞ্ছনা করা হচ্ছে, বাড়ির টাকা বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে, ১০০ দিনের টাকা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে তার বিরুদ্ধে আসুন সবাই মিলে শপথ নিই। বাংলাকে বিকৃত সংস্কৃতি তৈরি করার চেষ্টা হচ্ছে, তা বাংলা কোনওদিন মানে না। বাংলার সংস্কৃতিকে শেষ করে দেওয়ার চক্রান্ত করা হচ্ছে। বাংলার সংস্কৃতিকে রক্ষা করার জন্য গর্জন ব্রিগেড তৈরি করি।’সঙ্গে তাঁর সাফকথা,আগামীর লড়াইতে এক ইঞ্চিও জমি ছাড়া হবে না।
এখন ব্রিগেডের সভা থেকেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়,বিজেপি সহ বিরোধীদের বিরুদ্ধে প্রচারের সুর বাঁধতে তৈরি হচ্ছেন।দিল্লির মহাযুদ্ধের লড়াইতে নামার আগে তৃণমূলের নেতা –কর্মীদের ভোকাল টনিক দেবেন বলে মনে করছেন বাংলার বঞ্চিত মানুষ।