বেকারত্ব কমাতে রাজ্যে শিল্পায়ন, গড়া হচ্ছে ৬টি ইকোনমিক করিডর
Industrialization in the state to reduce unemployment

The Truth of Bengal: ষাটের দশক পর্যন্ত, জাতীয় স্তরে শিল্পায়নে দ্বিতীয় ছিল এই পশ্চিমবঙ্গ। তারপর বাম আমলে ক্রমশ ধুঁয়ো ওঠা বন্ধহয়,ঝাঁপ বন্ধ হয়ে যায় একের পর এক কারখানা। ব্যারাকপুর শিল্পাঞ্চলের মতোই হাওড়া,হুগলি শিল্পতালুকগুলো শিল্পখরার মুখে পড়ে যায়। লগ্নির ঝাঁপ খুলতে এগারোয় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বাধীন সরকার, একজনালা পদ্ধতি নেয়। ল্যান্ডব্যাঙ্ক থেকে সুলভে জমি, আগে এলে আগে শিল্পগড়ার সবুজসংকেত দেওয়ার দরজা খুলে দেয় প্রশাসন। বিশেষ করে ছোট-মাঝারি শিল্পতালুক-ইন্ড্রাসিয়াল পার্ক,কুটির শিল্প,হোমস্টে,পর্যটনের ক্ষুদ্র বিভাগ সহ একছাতার তলায় উদ্যোগ গড়ার এই শ্রমনিবিড় শিল্পায়ন বাংলাকে বিকল্প মডেল করে তুলেছে।
- দেশে ৪৫বছরে রেকর্ড বেকারত্ব, রাজ্যে বেকারত্ব কমেছে ৪৫শতাংশের কাছে
- ২৩-অর্থবর্ষের শেষ ত্রৈমাসিকে রাজ্যের বেকারত্বের হার আরও কমেছে
- ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে আর্থিক বৃদ্ধির হার ৭.১শতাংশ ছিল
- ২০২৪-২৫ অর্থবর্ষে আর্থিক বৃদ্ধির হার ৭.৭শতাংশ ছাড়িয়ে যাবে
সল্টলেক বা রাজারহাটে যেমন তথ্যপ্রযুক্তির প্রাণকেন্দ্র রয়েছে,তেমনই জঙ্গলমহল থেকে উত্তরবঙ্গের নানা প্রান্তে শিল্পের ভিত গড়া হচ্ছে।জমি ব্যাঙ্ক,সুলভ বিদ্যুত,মসৃণ রাস্তা,পানীয়জলের যোগান নিশ্চিত করার পাশাপাশি পরিকাঠামোর সবসুযোগই তৈরি করা হচ্ছে জোরকদমে।এখানেই শেষ নয়,দেউচাপাঁচামিতে এশিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম কয়লা খনি গড়ে তোলা বা তাজপুর বন্দর গড়ার ভাবনা শিল্পায়নের জোয়ার আসবে বলে প্রশাসনের কর্তারা মনে করছেন।কারণ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের শিল্প-নির্মাণের নীলনকশা অনুযায়ী.,
- বিনিয়োগের অক্ষরেখা হিসেবে গড়া হচ্ছে ৬টি করিডর
- ৬টি ইন্ডাস্ট্রিয়ালও ইকোনমিক করিডর গড়ার কাজ চলছে
- ডানকুনি-খড়্গপুর-রঘুনাথপুর ইকোনমিক করিডর নির্মাণ
- কল্যাণী-ডানকুনি,ডানকুনি-তাজপুর,পানাগড়-কোচবিহার
- খড়্গপুর-মুর্শিদাবাদ,বারাণসী-জাতীয় সড়ক বরাবর করিডর
- পুরুলিয়ার গুরুডি-জোকা ইকোনমিক করিডর তৈরি