জলস্বপ্ন প্রকল্পে বাঁকুড়ার প্রত্যেক বাড়িতে পৌঁছবে জল, প্রশাসনিক সভায় আশ্বাস মুখ্যমন্ত্রীর
Water will reach every house in Bankura under Jalsavam project

The Truth of Bengal: জঙ্গলমহলে শান্তি ফেরানোর পর সমাজের সব অংশের মানুষের মুখে হাসি ফোটানোর চেষ্টা করছে রাজ্য সরকার।উন্নয়নের জন্য কৃষকের ধান কেনা থেকে শিল্পের কাজ জোরদার করা হচ্ছে।এতদিন রাজ্য সরকার কিষাণমান্ডি থেকে ধান কিনত। এখন কৃষকের দুয়ারে গিয়ে ধান কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাজ্য সরকার। কেন্দ্র ১লক্ষ ১৬হাজার কোটি টাকা না দিলেও বাংলার মানুষকে সবদিক থেকে সুখে-শান্তি রাখার চেষ্টা চলছে।বাঁকুড়ার প্রশাসনিক সভা থেকে জঙ্গলমহলবাসীকে আশ্বস্ত করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।বুধবার তিনি জলকষ্ট দূর করতে জলস্বপ্ন প্রকল্প রূপায়ণে গুরুত্ব দেন। মুখ্যমন্ত্রী বলেন,আগামীদিন জেলার মানুষ ঘরে ঘরে জল পাবেন,রেশন পাবেন,পড়ুয়ারা সাইকেল থেকে অনুদান পাবেন। প্রচার সর্বস্ব কেন্দ্র বিজ্ঞাপণ দিলেও কাজ করে না,জলস্বপ্ন প্রকল্পের ২৫শতাংশ দিয়ে ছবি,লোগো আর গৈরিকীকরণের তকমা লাগাতে চায় বলে সরব হন প্রশাসনিক প্রধান।
- জলস্বপ্ন প্রকল্পে ৭লক্ষ ৪১ হাজার বাড়িতে পৌঁছবে জল
- ‘ইতিমধ্যে ৪ লক্ষ বাড়িতে পানীয় জলের ব্যবস্থা’
- ‘১৬৪ কোটি টাকা ব্যয়ে ৩টি জলপ্রকল্প তৈরি হয়েছে’
- ‘এই প্রকল্পে ৬ লক্ষ মানুষ উপকৃত হবে’
কেন্দ্র যখন পেনশন থেকে ভাতা,জবকার্ড হোল্ডারদের মজুরি থেকে গৃহহীনের ছাদ কেড়ে নিচ্ছে রাজ্য তখন সমাজের সর্বস্তরের মানুষের মুখে হাসি ফোটাচ্ছে। কৃষি,খেটেখাওয়া মানুষের মতোই যুবকদের চাকরির সুযোগ তৈরি করা হচ্ছে।যাতে আগামী প্রজন্মকে আর নিজভূমি ছেড়ে ভিনরাজ্য বা দেশে পাড়ী দিতে না হয়।জঙ্গলমহল সুন্দরীর মতোই
- ‘বাঁকুড়ায় ৩টি বড় ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্ক’গড়া হচ্ছে
- ৫৫হাজার এমএসএমইতে কাজ করছে মানুষ
- ডেডিকেটেড ফ্রেট করিডরে শিল্পায়ন হবে
উন্নয়নের মাধ্যমেই পশ্চিমাঞ্চলের জেলাগুলোর আর্থ-সামাজিক বিকাশের কাজ চলবে বলেও স্পষ্ট করেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।