দিনদিন বাড়ছে বক্সা ঝোড়ার উচ্চতা, বিপদের আশঙ্কায় দিন কাটছে স্থানীয়দের
The height of the Boxwood storm is increasing day by day, locals are spending their days in fear of danger

Truth of Bengal: অমল মুন্ডা, আলিপুরদুয়ার : জঙ্গল ঘেরা এই এলাকার পাসেই রয়েছে আলিপুরদুয়ারগামী রাজ্য সড়ক পাশাপাশি সেই সড়ক ঘেঁষা বক্সা ঝোড়ার উচ্চতা বর্তমানে সেই রাজ্য সড়কের সমান হয়ে গিয়েছে বলে দাবি বাসিন্দাদের। জলের সাথে পাহাড় থেকে নেমে আসা বালু ও পাথর জমা হয়ে বর্তমানে ঝোড়া এবং রাস্তার উচ্চতা প্রায় সমান হয়ে গিয়েছে। আর এই কারনেই বড় বিপত্তির আশঙ্কা করছেন কালচিনি ব্লকের বক্সার জঙ্গল ঘেরা ঊনত্রিশ ও আঠাশ বস্তির গ্রামের বাসিন্দারা। পাশাপাশি, ঝোড়ার উচ্চতা বাড়ায় তার নীচে চাপা পড়েছে বাঁধও। ফলে ধীরে ধীরে উচ্চতা বাড়ার পাশাপাশি দুদিক থেকে চওড়া হয়ে নদীর রূপ নিচ্ছে এই ঝোড়া। এরূপ পরিস্থিতি প্রশাসন তরফে উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ না করলে, আগামী বর্ষায় গ্রামটা থাকবে কী না সেই প্রশ্নই ঘুরপাক খাচ্ছে বাসিন্দাদের মনে।
বাসিন্দারা জানিয়েছেন, গত তিনবছর ধরে এরূপ ঝোড়া উঁচু হয়ে চলেছে।শীঘ্র তা খনন ও সেটাতে বাঁধ না দিলে এবছর গ্রামের অনেক বাসিন্দারা নিজেদের ভিটেমাটি হারাবেন। এই ঝোড়ার জল গ্রামে প্রবেশ করলে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবেন ঊনত্রিশ ও আঠাশ বস্তির বাসিন্দারা।
বাসিন্দা সুপনু খারিয়া বলেন, “এই ঝোড়ার পাশে প্রায় পঞ্চাশের কাছাকাছি পরিবারের বসবাস। পাশাপাশি, আঠাশ বস্তিতেও আরও অনেক পরিবার রয়েছে।সকলেই আতংকে আছেন। ঝোড়ার যা অবস্থা এবছর নিশ্চিত গ্রামে জল প্রবেশ করবে। আর তা রুখতে সেখানে খনন বা বাঁধ তৈরি প্রয়োজন।”পাশাপাশি, ঝোড়ার উচ্চতা বাড়ায় তার নীচে চাপা পড়েছে বাঁধও।
আরেক বাসিন্দা সুপনু খারিয়া বলেন, “এই ঝোড়ার পাশে প্রায় পঞ্চাশের কাছাকাছি পরিবারের বসবাস। পাশাপাশি, আঠাশ বস্তিতেও আরও অনেক পরিবার রয়েছে।সকলেই আতংকে আছেন। ঝোড়ার যা অবস্থা এবছর নিশ্চিত গ্রামে জল প্রবেশ করবে। আর তা রুখতে সেখানে খনন বা বাঁধ তৈরি প্রয়োজন।”
যদিও এবিষয়ে স্থানীয় রাজা ভাতখাওয়া গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান সোনাম ডুকপা বলেন, “গতবছরও মাটি তোলার মেশিন লাগিয়ে তা খনন করি আমরা।এবছরও উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।”।