রাজ্য সরকারের উদ্যোগে পাকা আশ্রয় পেতে চলেছে রামপুরহাটের মানুষ,
Rehabilitation By Construction of Seven G Plus-3 Model Housing At Rampurhat.

The Truth Of Bengal: কারও খড়ের ছাউনি। কেউ ত্রিপল টাঙিয়ে কোনওরকমে দিন গুজরান করেন। ঝড়ে উড়ে যায় খড়ের চাল। রামপুরহাট পুরসভা এলাকায় এমন কিছু অসহায় বস্তিবাসীর জন্য আরও সাতটি জি প্লাস-৩ মডেলের আবাসন নির্মাণ করে পুনর্বাসন দিতে চলেছে রাজ্য। মুখ্যমন্ত্রীর প্রতিশ্রুতি মতোই মাথার ওপর ছাদ পেতে চলেছে অসহায় বস্তিবাসী।
অসহায় মানুষের মাথার ওপর ছাদের ব্যবস্থা। রাজ্য সরকারের উদ্যোগে পাকা আশ্রয় পেতে চলেছে কিছু মানুষ। কেউ খড়ের ছাউনি। কেউ ত্রিপল টাঙিয়ে কোনওরকমে দিন গুজরান করেন। ঝড়ে উড়ে যায় খড়ের চাল। রামপুরহাট পুরসভা এলাকায় এম্ন কিছু অসহায় বস্তিবাসীর জন্য আরও সাতটি জি প্লাস-৩ মডেলের আবাসন নির্মাণ করে পুনর্বাসন দিতে চলেছে রাজ্য। মুখ্যমন্ত্রীর প্রতিশ্রুতি মতোই মাথার ওপর ছাদ পেতে চলেছে অসহায় বস্তিবাসী। ২০১৩ সালে ১৯ জুলাই পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে বীরভূমের জনসভা করতে এসেছিলেন তৃণমূল সুপ্রিয় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ধুলোডাঙা রোড ধরে যাওয়ার সময় বস্তিবাসীদের দুর্দশা দেখে সেখানে থমকে দাঁড়ান। কথা বলেন অসহায় বস্তিবাসীদের সঙ্গে। সেখানেই তিনি প্রতিশ্রুতি দেন খুব শীঘ্রই তাদের জন্য আবাসন নির্মাণ করা হবে। সেদিন মঞ্চ থেকে পুরসভাকে আবাসন গড়ে দেওয়ার নির্দেশ দেন। ২৭২ জন উপভোক্তাকে চিহ্নিত করে নাম পাঠায় পুরসভা।
রামপুরহাট পুরসভার পুরপ্রধান সৌমেন ভকত জানান, ২০ জানুয়ারি কলকাতার বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী ফ্ল্যাট নির্মাণের বিষয়টি জানতে চান। তাঁকে জানানো হয়, ১৭টির মধ্যে ১০টি আবাসন আগেই তৈরি হয়েছে। বাকি সাতটি হয়নি। এরপর তিনি পুরম্নত্রী ফিরহাদ হাকিমকে দ্রুত অর্থ বরাদ্দের নির্দেশ দেন।
৬ কোটি ৮০ লক্ষ টাকা আর্থিক অনুদান মিলতেই ধুলোডাঙা রোডে মোট ১০টি জি প্লাস-থ্রি আবাসন নির্মাণ করা হয়। প্রত্যেকটি আবাসনে ১৬টি করে পরিবার থাকতে পারে। এখন সেখানে উপভোক্তারা থাকে। পুরসভার তরফে সব রকমের ব্যবস্থা সেখানে রাখা আছে। এবার এমন আরও সাতটি আবাসন নির্মাণের উদ্যোগ নিয়েছে প্রশাসন।