
The Truth of Bengal: কানাডায় ভালো কাজ দেবার প্রলোভন দেখিয়ে বাংলাদেশী এক বিবাহিতা মহিলাকে সীমান্ত পার করে এনে যৌ*ন ব্যবসায় নামানোর অভিযোগ। স্বামীর অভিযোগের ভিত্তিতে ঐ মহিলাকে পশ্চিম বর্ধমান জেলার আসানসোল দূর্গাপুর পুলিশ কমিশনারেটের কুলটি থানার নিয়ামতপুরের লছিপুর নিষিদ্ধ বা যৌ*ন পল্লী থেকে উদ্ধার করলো কুলটি থানার নিয়ামতের ফান্ডের পুলিশ। একইসঙ্গে গ্রেফতার করা হয়েছে শিউলি নামে ধৃত দালাল চক্রের মহিলাকে।
ধৃত ঐ দালাল অবশ্য বাংলাদেশের নয় বলে পুলিশ সূত্রে জানা গেছে। বর্তমানে দু’জনই আসানসোল জেল বা বিশেষ সংশোধনাগারে আছে। তিনি তার পাসপোর্ট সহ অন্যান্যা নথি পুলিশকে দেখিয়ে বলেন, আমি বাংলাদেশের ঢাকার বাসিন্দা। আমার স্ত্রীকে জোর করে কত ৭ ডিসেম্বর বাংলাদেশ থেকে সীমান্ত পার করে ভারতে এনে কুলটি থানা এলাকায় যৌ*ন পল্লীতে রেখে যৌন ব্যবসায় নামানো হয়েছে।
সেই অভিযোগের ভিত্তিতে কুলটি থানার পুলিশ লছিপুর নিষিদ্ধ বা যৌ*ন পল্লীতে হানা দিয়ে ঐ মহিলাকে উদ্ধার করে। একইসাথে গ্রেফতার করা হয় এক মহিলা দালালকে। শনিবার দুজনকে আসানসোল আদালতে তোলা হলে বিচারক তাদেরকে আসানসোল জেলে পাঠানোর নির্দেশ দেন। শামীম মোহাম্মদ শাহিনীর বিশ্বাস পশ্চিমবঙ্গের আসানসোল দুর্গাপুর পুলিশ কমিশনারের সহযোগিতায় তিনি তার স্ত্রীকে আবার বাংলাদেশে ফিরিয়ে নিয়ে যেতে পারবেন।