Uncategorizedদেশরাজনীতি

দিল্লি পুলিশের ক্রাইম ব্রাঞ্চের স্ক্যানারে এবার মন্ত্রী অতীশী, আরও বিপাকে আম আদমি পার্টি

Delhi Police's Crime Branch has now accused Minister Atishi of trying to buy seven Aam Aadmi Party MLAs for money.

The Truth Of Bengal:  বিজেপির বিরুদ্ধে আম আদমি পার্টির সাত বিধায়ককে টাকার বিনিময়ে কেনার চেষ্টার অভিযোগে দিল্লি পুলিশের ক্রাইম ব্রাঞ্চের স্ক্যানারে এবার অতীশী। অরবিন্দ কেজরিওয়ালের পর এবার মন্ত্রী অতীশীর বাড়িতে দিল্লি পুলিশের ক্রাইম ব্রাঞ্চ। তবে নোটিশ না দিয়েই ফিরে যেতে বাধ্য হন ক্রাইম ব্রাঞ্চের আধিকারিকরা।

কেজরিওয়ালের পর মন্ত্রী অতীশীর বাড়িতে দিল্লি পুলিশের ক্রাইম ব্রাঞ্চ, আরও বিপাকে আপ কেজরিওয়ালের পর মন্ত্রী অতীশী। এবার তাঁর বাড়িতে দিল্লি পুলিশের ক্রাইম ব্রাঞ্চ। বিজেপির বিরুদ্ধে আপের সাত বিধায়ককে কেনার চেষ্টার অভিযোগের ভিত্তিতে দিল্লি পুলিশের ক্রাইম ব্রাঞ্চের স্ক্যানারে অতীশী। পুলিশ হানার সময় অবশ্য মন্ত্রী বাড়িতে ছিলেন না। তাই নোটিস না দিয়েই ফিরে যান আধিকারিকারা।

এর আগে কেজরির বাসভবনে দিল্লি পুলিশের ক্রাইম ব্রাঞ্চের সদস্যরা হাজির হন। আপের বিধায়কদের কেনার চেষ্টা করছে বিজেপি–দিনকয়েক আগে অভিযোগ করেছিলেন কেজরি। সেই অভিযোগের ভিত্তিতেই কেজরির বাসভবনে প্রায় পাঁচ ঘণ্টা সময় অতিবাহিত করার পরে নোটিস দিয়েছে ক্রাইম ব্রাঞ্চ। নোটিসে কেজরির করা অভিযোগের বিষয়ে তিনদিনের মধ্যে জবাব চাওয়া হয়েছে। অবশ‌্য কেজরি সেই সময় বাসভবনে ছিলেন না। পরে এ বিষয়ে তিনি বলেন, “দিল্লি পুলিশের প্রতি আমার সহানুভূতি রয়েছে। তাদেরকে অপরাধ রোখার বদলে নাটক করার জন্য বাধ্য করা হচ্ছে।”

জানা গিয়েছে, একই ইস্যুতে আপের মন্ত্রী অতীশীর বাড়িতে হানা ক্রাইম ব্রাঞ্চের। কেজরির বাড়িতে পুলিশ পাঠানো নিয়ে আপের পক্ষ থেকে সোশ‌াল মিডিয়ায় বলা হয়েছে, “মোদি, কেজরিওয়ালের বাড়িতে তামাশা করার জন্য পুলিশ পাঠিয়েছে। বিজেপির পুলিশ একটা প্রশ্নেরও জবাব দিতে পারেনি। কোন আইনে এমন নোটিস লেখা হয়েছে যা শুধুমাত্র ব্যক্তিগতভাবে মুখ্যমন্ত্রীকেই দেওয়া যায়!” এদিকে, দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালের বিরুদ্ধে আদালতের দ্বারস্থ হয়েছে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)। আবগারি দুর্নীতি মামলায় শনিবার দিল্লির রাউস অ্যাভিনিউ আদালতে আপ সুপ্রিমোর বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করে ইডি জানিয়েছে, পাঁচ বার সমন জারি করার পরেও কেজরিওয়াল তাদের সামনে হাজির হননি। মামলাটির শুনানি আগামী ৭ ফেব্রুয়ারি।

Free Access

Related Articles