
The Truth Of Bengal : মাঝে দু’দিনের বিরতি। রবিবার থেকে ফের বাংলায় শুরু হল রাহুল গান্ধির ‘ভারত জোড়ো ন্যায় যাত্রা’। রবিবার সকালে জলপাইগুড়ি থেকে ভারত জোড়ো ন্যায় যাত্রা শুরু করেন রাহুল৷ জলপাইগুড়ি পিডব্লিউডি মোড় থেকে বেগুনটারি মোড় পর্যন্ত রোড শো করেন সোনিয়া-পুত্র৷ এরপর তিনি বাসে উঠে শিলিগুড়ির উদ্দেশে রওনা দেন। রাহুলকে কেউ গোলাপ বা ছবি উপহার দেন৷ রাহুলকে দেখতে উন্মাদনা ছিল চোখে পড়ার মতো৷
বাংলায় আবার ‘ভারত জোড়ো ন্যায় যাত্রা’ শুরু করলেন রাহুল গান্ধি। মাঝে দু’দিনের বিরতি ছিল। রবিবার রাহুল গান্ধির ‘ভারত জোড়ো ন্যায় যাত্রা’ জলপাইগুড়ির পিডব্লিউডি মোড় থেকে শুরু হয়। বেগুনটারি মোড় পর্যন্ত রোড শো করেন সোনিয়া-পুত্র৷ এদিন দুপুর আড়াইটার কিছু পরে শিলিগুড়ি থেকে সড়ক পথে জলপাইগুড়িতে আসেন রাহুল৷ শহরের পিডব্লিউডি মোড় থেকে গাড়ি থেকে নেমে হেঁটে নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বোসের মূর্তিতে মালা দিয়ে শ্রদ্ধা জানান। এরপর হুড খোলা গাড়িতে প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরিকে সঙ্গে নিয়ে রোড শো করেন৷ রাহুলকে দেখতে রাস্তার দু’ধারে হাজার হাজার মানুষ ভিড় করে। এরপর তিনি বাসে উঠে শিলিগুড়ির উদ্দেশে রওনা দেন। শিলিগুড়িতে পদযাত্রার পর এয়ারভিউ মোড়ে জনসভা করেন। এরপর সোমবার উত্তর দিনাজপুরে যাবেন তিনি। সেখান থেকে বিহারে যাবেন রাহুল।
বিহার থেকে ফের ৩১ জানুয়ারি বুধবার বাংলায় প্রবেশ করবে ন্যায়যাত্রা। মালদা হয়ে মুর্শিদাবাদে পৌঁছবেন। সেখানে জনসভা করবেন রাহুল। উল্লেখ্য, গত বৃহস্পতিবার কোচবিহারে সফর কাটছাঁট করে হঠাৎ দিল্লির উদ্দেশে ফিরে গিয়েছিলেন। কেন তিনি যাত্রার মাঝপথে দিল্লি ফিরে গিয়েছিলেন, এই প্রশ্নে নানা জল্পনা ছড়ায়। শুক্রবার, শনিবার বিরতির পর রবিবার ফের বাংলায় এলেন তিনি। পূর্ব নির্ধারিত কর্মসূচিতে যোগ দিলেন। এদিন রাহুল ধূপগুড়িতে আসার কয়েক ঘণ্টা আগে স্টেশন মোড় সংলগ্ন এলাকায় কংগ্রেসের লাগানো পোস্টার, ব্যানার ছেঁড়ার অভিযোগ ওঠে। যা ঘিরে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। ন্যায় যাত্রায় যোগ দেওয়ার জন্য রাহুল সবার কাছে আহ্বান জানিয়েছিলেন। সাড়া দেন পাহাড়ের হামরো পার্টির নেতা অজয় এডওয়ার্ড।
Free Access