
The Truth of Bengal: চন্দ্রযান ৩ এর সফলতার পর, ইসরোর সূর্য যান আদিত্য এল ওয়ান উৎক্ষেপণ। রবি যানের সফলতার দিকে তাকিয়ে গোটা দেশ। পিছিয়ে নেই বসিরহাটও। বাদুড়িয়া ব্লকের রামচন্দ্রপুর গ্রামের বাসিন্দা জয়ন্ত পাল। ২০১৮ সালে ইসরোয় বিজ্ঞানী হিসাবে নিযুক্ত হয়েছিলেন। তারপর ২০১৯ সালে চন্দ্রযান-২ এর কারিগর হিসেবে নিযুক্ত হলেও ব্যর্থতার পরেও অদম্য ইচ্ছা শক্তিতে সফলতা আসে ২০২৩ সালে।
চন্দ্রযান ৩ কে চাঁদে সফল অবতরণ করাতে বিজ্ঞানীদের মধ্যে মূল কারিগর ছিলেন জয়ন্ত পাল। এবার সূর্যযানের পালা। বাবা অর্ধেন্দু পাল, ছোট ব্যবসায়ী। আর্থিক প্রতিকূলতার মধ্য দিয়ে ছেলের স্বপ্ন পূরণ করেছেন। মা আলপনা পাল ছোট থেকেই ছেলেকে শিক্ষার আলোয় আলোকিত করতে বদ্ধপরিকর ছিলেন। চন্দ্রযান সফল অবতরণের পর এবার সূর্যযানের পালা, স্বভাবতই গর্বিত পাল পরিবার। জন প্রতিনিধি থেকে স্থানীয় গ্রামবাসীরা ফুল ও মিষ্টি নিয়ে শুভেচ্ছা জানাতে পাল বাড়িতে ভিড় জমাচ্ছেন।
আদিত্য এল ১ সূর্যের দিকে রওনা দিয়েছে দূর্গা পুজোতে বাড়ি ফিরবে ঘরের ছেলে জয়ন্ত। সেই সূর্য যানেরও সাফল্য কামনা করছে গর্বিত জয়ন্ত পালের বাবা-মা। চন্দ্রযান ৩ এর মতো আদিত্য এল ১ এও নিযুক্ত রয়েছে তাদের সন্তান। এই নতুন মিশন যাতে সাফল্য পাওয়া যায় তার জন্য তাদের ছেলে দিনরাত এক করে কাজ করছে জয়ন্ত, জানালেন তাঁর মা।বসিরহাটের বাদুড়িয়ার এই তরুণ শুধুমাত্র দেশের নয় গোটা বিশ্বের মুখ উজ্জ্বল করুক এই কামনা প্রতিবেশীদের।