পরিষেবা দেওয়া নিয়ে গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব, দুয়ারে সরকারে বন্দুক! ভাইরাল ভিডিও
Government at the door as factional conflict over service provision rages on! Viral video

Truth Of Bengal: হুগলি, রাকেশ চক্রবর্তী: দুয়ারে সরকারে দুই গোষ্ঠীর মধ্যে দ্বন্দ্ব! টেবিল পেতে পরিষেবা দেওয়া নিয়ে দুই গোষ্ঠীর বিবাদে উত্তেজনা ছড়ায়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনতে হুগলি গ্রামীন পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপারের নেতৃত্বে বিশাল পুলিশ বাহিনী ঘটনাস্থলে। এই ঘটনায় নাইটা মাল পাহাড়পুর গ্রাম পঞ্চায়েতের উপ প্রধানের দেহরক্ষী বন্দুক বার করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
পরিষেবা দেওয়া নিয়ে গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব, দুয়ারে সরকারে বন্দুক! ভাইরাল ভিডিও pic.twitter.com/S0MFaEhBUq
— TOB DIGITAL (@DigitalTob) January 30, 2025
কোন রাজনৈতিক দলের নেতা কর্মীরা ক্যাম্পের ভিতরে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি পুলিশের। ঘটনা তারকেশ্বরের নাইটা মাল পাহাড়পুর গ্রাম পঞ্চায়েতের ক্ষুদ্ররামপুর হাইস্কুলে। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বুধবার থেকে নাইটা মাল পাহাড়পুর গ্রাম পঞ্চায়েতের ক্ষুদ্র রামপুর হাইস্কুলে শুরু হয়েছে দুয়ারে সরকার ক্যাম্প। বুধবার নির্বিঘ্নে ক্যাম্প পরিচালিত হলেও বৃহস্পতিবার সকালে ক্যাম্প শুরু হতেই তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর বিবাদ শুরু হয়।
মূলত সাধরণ মানুষকে ক্যাম্প থেকে তৃণমূলের কোন গোষ্ঠী পরিষেবা দেবে এই নিয়ে দুই গোষ্ঠীর মধ্যে বিবাদ চরমে ওঠে। তারকেশ্বরের বিধায়ক রামেন্দু সিংহ রায় ও নাইটা মাল পাহাড়পুর গ্রাম পঞ্চায়েতের উপপ্রধান শেখ মনিরুলের(আকাশ) গোষ্ঠীর বিবাদ এর আগেও দেখা গেছে। দুই পক্ষের মধ্যে লাঠালাঠি হয় বলে দাবি ক্যাম্পে আসা সাধরণ মানুষের। তখনই উপপ্রধানের দেহরক্ষী বন্ধুক বার করে।
দুয়ারে সরকারের ক্যাম্পে গন্ডগোল হচ্ছে খবর পেয়ে ঘটনা স্থলে আসেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার, সিআই তাকেশ্বর ও বিশাল পুলিশ বাহিনী। হুগলি গ্রামীন পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার কৃষানু রায় জানান, একটা ঝামেলা হয়েছিল নিজেদের মধ্যে, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনা হয়েছে। তবে ক্যাম্পের মধ্যে রাজনৈতিক কোনো নেতা কর্মীকে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। পুলিশ মোতায়েনের পর আমার দুয়ারে সরকারের ক্যাম্প শুরু হয়।