সোশ্যাল মিডিয়ায় বেশি সক্রিয় থাকার জেরে স্বামীর হাতে খুন দিল্লির মহিলা
Delhi woman killed by husband for being too active on social media

Truth Of Bengal : আজকাল সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করেন না এমন মানুষ খুব কমই রয়েছেন। কিন্তু এই সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করা নিয়ে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বিতর্ক! আর তার ছেলে স্ত্রীকে হত্যা। ঘটনাটি ঘটেছে প্রশান্ত বিহারে। ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে গোটা এলাকায়।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, প্রশান্ত বিহারে রাম কুমার নামে এক ব্যক্তি বসবাস করতেন। বয়স ৩৩। পরিবারের রয়েছেন তার স্ত্রী। বেশ কয়েক বছরের বিবাহিত জীবন তাদের। পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে জানা গিয়েছে, রামের স্ত্রী সোশ্যাল মিডিয়ায় বেশ সক্রিয় থাকতেন। আর এই নিয়ে স্বামী স্ত্রীর মধ্যে রোজ মনোমালিন্য চলত। সেই মনোমালিন্য পরে বচসায় পরিণত হয়ে অবশেষে স্ত্রীকে খুন করতে উদ্যত হয় স্বামী।
#WATCH | Delhi | Additional DCP Rohini, Pankaj Kumar says, “A murder case was reported in PS Prashant Vihar in which a person named Ram Kumar aged 33 of Rajapur confessed that he has murdered his wife. After inquiring further into the matter it was revealed that his wife used to… pic.twitter.com/pVEIkcCcDf
— ANI (@ANI) September 13, 2024
অ্যাডিশনাল ডিসিপি রোহিনী এবং পঙ্কজ কুমার বলেন, ” পিএস প্রশান্ত বিহারে একটি হত্যা মামলার রিপোর্ট করা হয়েছে। যেখানে রাজাপুরের ৩৩ বছর বয়সি রামকুমার নামে একজন ব্যক্তি স্বীকার করেছেন যে তিনি তার স্ত্রীকে হত্যা করেছেন।
এরপর পঙ্কজ কুমার আরো জানান, ” বিষয়টি সম্পর্কে রামকে আরো জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে জানা যায় তার স্ত্রী সোশ্যাল মিডিয়াতে বেশ সক্রিয় ছিলেন। আর এই নিয়ে তাদের মধ্যে বচসা শুরু হয়। পরবর্তীকালে বচসার জেরে তিনি তার স্ত্রীকে খুন করেন। বর্তমানে তার বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। তদন্ত চলছে।”
অন্য একটি মামলায়, শুক্রবার এলাহাবাদ হাইকোর্ট স্ত্রীকে হত্যার দায়ে সাত বছরেরও বেশি সময় ধরে qকারাগারে থাকা স্বামীকে খালাস করে দিয়েছে। বিশিষ্ট এক সংবাদ মাধ্যম সূত্রে খবর, হাইকোর্ট জানিয়েছে প্রসিকিউশন তদন্তের সময় উদ্ধার করা একটি লাশের পরিচয় দিতে পারেনি।
রিপোর্ট অনুযায়ী, আদালত হাফিজ খানের অবিলম্বে মুক্তির নির্দেশ দেয় এবং উত্তরপ্রদেশ সরকারকে তার হেফাজতে থাকা সময়ের জন্য তাকে ১ লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ দিতে বলে। এই ব্যক্তি ১৫ জানুয়ারী, ২০১৭ থেকে কারাগারে ছিলেন।
বেঞ্চ সেই আদেশে বলেছে, “আবেদনকারী স্বামীকে ১৫ জানুয়ারী, ২০১৭-এ এফআইআর নথিভুক্ত করার পরপরই হেফাজতে নেওয়া হয়েছিল এবং তিনি এখনও পর্যন্ত হেফাজতে রয়েছেন৷ এখন আদালত দেখতে পেয়েছে যে তার বিরুদ্ধে কোনও প্রমাণ নেই, তারপরে কোনো প্রমাণ ছাড়াই তাকে সাড়ে সাত বছরের বেশি সময় ধরে জিম্মি করে রাখার জন্য বিচারের খরচ এবং ক্ষতিপূরণ প্রদান করা একটি ন্যায্য মামলা। তার অপরাধ প্রমাণের জন্য অর্থের আকারে সম্পূর্ণ ক্ষতিপূরণ “দেওয়া যাবে না। “